ঢাকা ১০:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গ্রেডিং পদ্ধতি ফিরছে পরীক্ষা ব্যবস্থায়

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০১:২২:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২৫ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আবারও পরীক্ষা ব্যবস্থা ফিরছে গ্রেডিং পদ্ধতি। আর পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা। এসএসসি ও সমমান পর্যায়ে ফিরছে বিভাগ বিভাজনও। আর জাতীয় শিক্ষাক্রম ফিরছে ২০১২ সালের সৃজনশীল পদ্ধতিতে।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)’র তথ্যমতে, ২০২১ এর শিক্ষাক্রম ত্রুটিপূর্ণ বিধায় ফেরা হচ্ছে ২০১২ এর শিক্ষাক্রমে। শিক্ষা গবেষকরা বলেন, যুগ বদলের সাথে তাল মিলিয়ে শিক্ষাক্রমও ঢেলে সাজানো প্রয়োজন।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়্যারম্যান ডা. একে এম রিয়াজুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে বলেন, এ বছর যে কারিকুলাম চালু আছে, তার ওপর ভিত্তি করে মূল্যায়ন করা হচ্ছে। সেটা নিয়ে এখন অনেক সমালোচনা অভিভাবকদের পক্ষ থেকে, শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট বিভাগের অধ্যাপক ডা. মো. আবদুস সালাম বলেন, সার্বক্ষণিকভাবে, যুগের প্রয়োজনে, মানুষের চাহিদার প্রয়োজনে এবং আমাদের ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অর্জনের উদ্দেশ্যে পরিবর্তন-পরিমার্জন সংস্কার প্রক্রিয়া হিসেবে দেখা উচিত। পুরনোটি বন্ধ করা, নতুন চালু করা, নতুন বন্ধ করা পুরনোটি চালু করা সেটি আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার জন্য ভয়ানক পরিণতি নিয়ে আসবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

গ্রেডিং পদ্ধতি ফিরছে পরীক্ষা ব্যবস্থায়

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০১:২২:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

আবারও পরীক্ষা ব্যবস্থা ফিরছে গ্রেডিং পদ্ধতি। আর পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা। এসএসসি ও সমমান পর্যায়ে ফিরছে বিভাগ বিভাজনও। আর জাতীয় শিক্ষাক্রম ফিরছে ২০১২ সালের সৃজনশীল পদ্ধতিতে।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)’র তথ্যমতে, ২০২১ এর শিক্ষাক্রম ত্রুটিপূর্ণ বিধায় ফেরা হচ্ছে ২০১২ এর শিক্ষাক্রমে। শিক্ষা গবেষকরা বলেন, যুগ বদলের সাথে তাল মিলিয়ে শিক্ষাক্রমও ঢেলে সাজানো প্রয়োজন।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়্যারম্যান ডা. একে এম রিয়াজুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে বলেন, এ বছর যে কারিকুলাম চালু আছে, তার ওপর ভিত্তি করে মূল্যায়ন করা হচ্ছে। সেটা নিয়ে এখন অনেক সমালোচনা অভিভাবকদের পক্ষ থেকে, শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট বিভাগের অধ্যাপক ডা. মো. আবদুস সালাম বলেন, সার্বক্ষণিকভাবে, যুগের প্রয়োজনে, মানুষের চাহিদার প্রয়োজনে এবং আমাদের ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অর্জনের উদ্দেশ্যে পরিবর্তন-পরিমার্জন সংস্কার প্রক্রিয়া হিসেবে দেখা উচিত। পুরনোটি বন্ধ করা, নতুন চালু করা, নতুন বন্ধ করা পুরনোটি চালু করা সেটি আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার জন্য ভয়ানক পরিণতি নিয়ে আসবে।