ঢাকা ০৬:৫৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রাথমিকে নিয়োগ হবে ১৩ হাজার ৭৮১ শিক্ষক

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৬:১৪:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০২৪ ১৩১ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চলতি বছর সারাদেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৩ হাজার ৭৮১ জন সহকারি শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ এ তথ্য জানান

তথ্যমতে, দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি। এতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৪ হাজার ৬১৭। আর এসব বিদ্যালয়ে শিক্ষক আছে ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ বলেন, চলমান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় ডিজিটাল জালিয়াতি রোধে সুরক্ষা নামে একটি ডিভাইস তৈরি করা হয়েছে। শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি রোধে এই ডিভাইস ব্যবহার করে সফলতাও এসেছে।

তিনি আরও বলেন, যেসব বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কম, সেগুলো বন্ধ করে পাশের বিদ্যালয়ের সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে। এ ছাড়া যেসব বিদ্যালয়ে ৫০ জনের কম শিক্ষার্থী সেসব স্কুলগুলোও পার্শ্ববর্তী স্কুলের সংযুক্ত করা হবে। এসব ৩০০ বিদ্যালয়ের তালিকা করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

প্রাথমিকে নিয়োগ হবে ১৩ হাজার ৭৮১ শিক্ষক

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৬:১৪:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০২৪

চলতি বছর সারাদেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৩ হাজার ৭৮১ জন সহকারি শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ এ তথ্য জানান

তথ্যমতে, দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি। এতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৪ হাজার ৬১৭। আর এসব বিদ্যালয়ে শিক্ষক আছে ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ বলেন, চলমান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় ডিজিটাল জালিয়াতি রোধে সুরক্ষা নামে একটি ডিভাইস তৈরি করা হয়েছে। শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি রোধে এই ডিভাইস ব্যবহার করে সফলতাও এসেছে।

তিনি আরও বলেন, যেসব বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কম, সেগুলো বন্ধ করে পাশের বিদ্যালয়ের সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে। এ ছাড়া যেসব বিদ্যালয়ে ৫০ জনের কম শিক্ষার্থী সেসব স্কুলগুলোও পার্শ্ববর্তী স্কুলের সংযুক্ত করা হবে। এসব ৩০০ বিদ্যালয়ের তালিকা করা হয়েছে।