ঢাকা ০২:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্কুলে ভর্তি ফি হবে অঞ্চলভেদে

বিশেষ প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৯:৩৫:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০২৪ ৫১ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অঞ্চলভেদে নির্ধারণ হবে হাই স্কুলে ভর্তি ও টিউশন ফি। এছাড়াও স্কাউট, মিলাদসহ ২৮টির মতো কমন ফি নির্ধারণ করে দেবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এ বিষয়ে দুই-এক দিনের মধ্যে আদেশ জারি করবে।

রোববার (৬ অক্টোবর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। বৈঠক শেষে এসব তথ্য জানিয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক এ বি এম রেজাউল করীম।

এ সময় তিনি আরও জানান, সংশ্লিষ্ট এলাকার জনগণের আর্থিক অবস্থা ভালো হলে মাসিক বেতন বেশি হবে, আর তুলনামূলক পিছিয়ে পড়া অঞ্চলের প্রতিষ্ঠানের বেতন কম হবে। জেলা পর্যায়ের স্কুলের বেতন নির্ধারণ করবে জেলা প্রশাসন (ডিসি)।

সিটি করপোরেশন এলাকার স্কুলের ফি নির্ধারিত হবে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) আঞ্চলিক উপপরিচালক ও জেলা শিক্ষা অফিসারের সমন্বয়ে গঠিত কমিটি। আর উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটির নেতৃত্বাধীন কমিটি।

জানা গেছে, নতুন নীতিমালা অনুযায়ী যেসব জেলার অবস্থান ভালো, মানুষজন উচ্চবিত্ত সেসব অঞ্চলের স্কুলগুলোর টিউশন ফি তুলনামূলক বেশি হবে। অর্থাৎ ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, মৌলভীবাজার, বগুড়া অঞ্চলের স্কুলের মাসিক বেতন তুলনামূলক বেশি হবে।

অন্যদিকে তুলনামূলকভাবে পিছিয়ে এলাকার স্কুলের ফি কম নির্ধারণ করা হবে। বেসরকারি স্কুলের উন্নয়ন ফি হবে ২০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত। পৌরসভা পর্যায়ের স্কুলের ক্ষেত্রে উন্নয়ন ফি ধরা হয়েছে ২০০ টাকা। আর জেলা সদরে অবস্থিত প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে এ ফি হবে ৫০০ টাকা। এছাড়া শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা ফি বাবদ প্রতিষ্ঠানগুলো বছরে ২০০ টাকা করে ফি নিতে পারবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

স্কুলে ভর্তি ফি হবে অঞ্চলভেদে

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৯:৩৫:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০২৪

অঞ্চলভেদে নির্ধারণ হবে হাই স্কুলে ভর্তি ও টিউশন ফি। এছাড়াও স্কাউট, মিলাদসহ ২৮টির মতো কমন ফি নির্ধারণ করে দেবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এ বিষয়ে দুই-এক দিনের মধ্যে আদেশ জারি করবে।

রোববার (৬ অক্টোবর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। বৈঠক শেষে এসব তথ্য জানিয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক এ বি এম রেজাউল করীম।

এ সময় তিনি আরও জানান, সংশ্লিষ্ট এলাকার জনগণের আর্থিক অবস্থা ভালো হলে মাসিক বেতন বেশি হবে, আর তুলনামূলক পিছিয়ে পড়া অঞ্চলের প্রতিষ্ঠানের বেতন কম হবে। জেলা পর্যায়ের স্কুলের বেতন নির্ধারণ করবে জেলা প্রশাসন (ডিসি)।

সিটি করপোরেশন এলাকার স্কুলের ফি নির্ধারিত হবে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) আঞ্চলিক উপপরিচালক ও জেলা শিক্ষা অফিসারের সমন্বয়ে গঠিত কমিটি। আর উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটির নেতৃত্বাধীন কমিটি।

জানা গেছে, নতুন নীতিমালা অনুযায়ী যেসব জেলার অবস্থান ভালো, মানুষজন উচ্চবিত্ত সেসব অঞ্চলের স্কুলগুলোর টিউশন ফি তুলনামূলক বেশি হবে। অর্থাৎ ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, মৌলভীবাজার, বগুড়া অঞ্চলের স্কুলের মাসিক বেতন তুলনামূলক বেশি হবে।

অন্যদিকে তুলনামূলকভাবে পিছিয়ে এলাকার স্কুলের ফি কম নির্ধারণ করা হবে। বেসরকারি স্কুলের উন্নয়ন ফি হবে ২০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত। পৌরসভা পর্যায়ের স্কুলের ক্ষেত্রে উন্নয়ন ফি ধরা হয়েছে ২০০ টাকা। আর জেলা সদরে অবস্থিত প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে এ ফি হবে ৫০০ টাকা। এছাড়া শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা ফি বাবদ প্রতিষ্ঠানগুলো বছরে ২০০ টাকা করে ফি নিতে পারবে।