ঢাকা ০২:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঈদ শেষে পিকআপে ফিরছিলেন ঢাকায়, লাশ হলেন চারজনই

ফরিদপুর প্রতিনিধি
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৫:০৭:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪ ৯৯ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ফরিদপুরের কানাইপুরে বাস ও পিকআপ ভ্যানের সংঘর্ষে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে একই পরিবারের চারজন।তারা হলো- বোয়ালমারী উপজেলার বেজিডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা তারা মোল্লার ছেলে রফিক মোল্লা (৩৫), তার স্ত্রী সুমী বেগম (২৩), ছেলে রুহান মোল্লা (৬) ও হাবিব মোল্লা (৩)।

এই দুর্ঘটনায় নিহত আরও একজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তিনি হলেন মর্জিনা বেগম। তিনি শেখর ইউনিয়নের বাসিন্দা। এছাড়া নিহত অন্যদের পরিচয় জানা যায়নি।

দুর্ঘটনায় নিহত রফিক ঢাকায় একটি সরকারি প্রতিষ্ঠানে লিফট অপারেটর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ঈদের ছুটি শেষে তিনি পিকআপে মা, স্ত্রী ও দুই ছেলেকে নিয়ে ঢাকায় যাচ্ছিলেন।

ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু কলেজ হাসপাতালে ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. দীপক কুমার বিশ্বাস জানান, হাসপাতাল নিয়ে আসার পর দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া গুরুতর একজনকে ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়েছে। আরও ৫ জন বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

ফরিদপুরের পুলিশ সুপার মো. মোর্শেদ আলম জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়েই পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার কাজে অংশ নেয়। দ্রুতগতির কারণেই এই দুর্ঘটনাটি ঘটে সথাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসান তালুকদার জানান, ঘটনা হতাহতদের খোঁজখবর রাখছে জেলা প্রশাসন। আহতদের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে কাজ করছেন তারা। নিহতদের প্রতি পরিবারকে ৫ লাখ টাকা দেয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ঈদ শেষে পিকআপে ফিরছিলেন ঢাকায়, লাশ হলেন চারজনই

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৫:০৭:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪

ফরিদপুরের কানাইপুরে বাস ও পিকআপ ভ্যানের সংঘর্ষে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে একই পরিবারের চারজন।তারা হলো- বোয়ালমারী উপজেলার বেজিডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা তারা মোল্লার ছেলে রফিক মোল্লা (৩৫), তার স্ত্রী সুমী বেগম (২৩), ছেলে রুহান মোল্লা (৬) ও হাবিব মোল্লা (৩)।

এই দুর্ঘটনায় নিহত আরও একজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তিনি হলেন মর্জিনা বেগম। তিনি শেখর ইউনিয়নের বাসিন্দা। এছাড়া নিহত অন্যদের পরিচয় জানা যায়নি।

দুর্ঘটনায় নিহত রফিক ঢাকায় একটি সরকারি প্রতিষ্ঠানে লিফট অপারেটর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ঈদের ছুটি শেষে তিনি পিকআপে মা, স্ত্রী ও দুই ছেলেকে নিয়ে ঢাকায় যাচ্ছিলেন।

ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু কলেজ হাসপাতালে ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. দীপক কুমার বিশ্বাস জানান, হাসপাতাল নিয়ে আসার পর দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া গুরুতর একজনকে ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়েছে। আরও ৫ জন বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

ফরিদপুরের পুলিশ সুপার মো. মোর্শেদ আলম জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়েই পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার কাজে অংশ নেয়। দ্রুতগতির কারণেই এই দুর্ঘটনাটি ঘটে সথাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসান তালুকদার জানান, ঘটনা হতাহতদের খোঁজখবর রাখছে জেলা প্রশাসন। আহতদের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে কাজ করছেন তারা। নিহতদের প্রতি পরিবারকে ৫ লাখ টাকা দেয়া হবে।