ঢাকা ০৯:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অবন্তিকার আত্মহত্যা/ কারামুক্ত জবি শিক্ষক দ্বীন ইসলাম

কুমিল্লা প্রতিনিধি
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ১১:০৭:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ মে ২০২৪ ৭৫ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

জবি শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। বুধবার (৮ মে) বিকালে কুমিল্লা কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত হন ওই শিক্ষক।

কুমিল্লা কোতোয়ালি থানার ওসি ফিরোজ হোসেন বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। বুধবার (৮ মে) দুপুরে কোর্টের অর্ডার হাতে পাওয়ার পর তাকে কারাগার থেকে মুক্তি দেয়া হয়।

চলতি বছরের ১৭ মার্চ ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে জবি সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও আম্মান সিদ্দিকীকে দায়ী করে আত্মহত্যা করেন অবন্তিকা। এরপর সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও সহপাঠী আম্মানকে আটক করে পুলিশ। অবন্তিকার মা বাদি হয়ে এ ঘটনায় কোতোয়ালী থানায় আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে মামলা করেছিলেন।

এদিকে, অভিযোগ উঠার পর শিক্ষক দ্বীন ইসলামকে সাময়িক ও আম্মানকে সাময়িক বহিষ্কার করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এছাড়া ঘটনা তদন্তে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অধিকতর তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

অবন্তিকার আত্মহত্যা/ কারামুক্ত জবি শিক্ষক দ্বীন ইসলাম

সংবাদ প্রকাশের সময় : ১১:০৭:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ মে ২০২৪

জবি শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। বুধবার (৮ মে) বিকালে কুমিল্লা কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত হন ওই শিক্ষক।

কুমিল্লা কোতোয়ালি থানার ওসি ফিরোজ হোসেন বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। বুধবার (৮ মে) দুপুরে কোর্টের অর্ডার হাতে পাওয়ার পর তাকে কারাগার থেকে মুক্তি দেয়া হয়।

চলতি বছরের ১৭ মার্চ ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে জবি সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও আম্মান সিদ্দিকীকে দায়ী করে আত্মহত্যা করেন অবন্তিকা। এরপর সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও সহপাঠী আম্মানকে আটক করে পুলিশ। অবন্তিকার মা বাদি হয়ে এ ঘটনায় কোতোয়ালী থানায় আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে মামলা করেছিলেন।

এদিকে, অভিযোগ উঠার পর শিক্ষক দ্বীন ইসলামকে সাময়িক ও আম্মানকে সাময়িক বহিষ্কার করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এছাড়া ঘটনা তদন্তে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অধিকতর তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।