ঢাকা ০৭:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিস্ফোরণে দগ্ধ তিন সন্তানের পর মারা গেলেন বাবাও

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ১২:৩৫:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪ ২৪ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গ্যাস লাইন লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুসহ একই পরিবারের ৬ জন দগ্ধের ঘটনায় দুই ভাই ও বোনের পর এবার চিকিৎসাধীন বাবা বাবুল মিয়ার (৪০) মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এক পরিবারের চারজনের মৃত্যু হলো।

বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) ভোরে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

নিহতের পরিবারের সদস্য মোঘল হোসেন জানান, তারা হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা। তার বড়ভাই বাবুল হোসেন পরিবার নিয়ে রূপগঞ্জের ডহরগাও গ্রামের জুলেখা বেগমের ভাড়াটিয়া বাসার একটি কক্ষে বসবাস করতেন। গত শুক্রবার রাতে কয়েল জ্বালাতে গিয়ে জমে থাকা গ্যাস বিস্ফোরণে অগ্নিদগ্ধ হন বাবুল, তার স্ত্রী সেলিনা বেগম, দুই ছেলে সোহেল ও ঈসমাইল, মেয়ে তাছমিলা ও পুত্রবধু মুন্নী বেগম।

তাদের জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনিস্টিউটে ভর্তি করা হলে গত মঙ্গলবার বাবুলের দুই ছেলে সোহেল ও ইসমাইল মারা যান। এদিকে বুধবার রাতে মেয়ে তাসছিলা এবং বৃহস্পতিবার সকালে মারা যান পরিবারের কর্তা বাবুল হোসেন।

এখনও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন সেলিনা বেগম ও মুন্নী বেগম।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

বিস্ফোরণে দগ্ধ তিন সন্তানের পর মারা গেলেন বাবাও

সংবাদ প্রকাশের সময় : ১২:৩৫:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গ্যাস লাইন লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুসহ একই পরিবারের ৬ জন দগ্ধের ঘটনায় দুই ভাই ও বোনের পর এবার চিকিৎসাধীন বাবা বাবুল মিয়ার (৪০) মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এক পরিবারের চারজনের মৃত্যু হলো।

বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) ভোরে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

নিহতের পরিবারের সদস্য মোঘল হোসেন জানান, তারা হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা। তার বড়ভাই বাবুল হোসেন পরিবার নিয়ে রূপগঞ্জের ডহরগাও গ্রামের জুলেখা বেগমের ভাড়াটিয়া বাসার একটি কক্ষে বসবাস করতেন। গত শুক্রবার রাতে কয়েল জ্বালাতে গিয়ে জমে থাকা গ্যাস বিস্ফোরণে অগ্নিদগ্ধ হন বাবুল, তার স্ত্রী সেলিনা বেগম, দুই ছেলে সোহেল ও ঈসমাইল, মেয়ে তাছমিলা ও পুত্রবধু মুন্নী বেগম।

তাদের জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনিস্টিউটে ভর্তি করা হলে গত মঙ্গলবার বাবুলের দুই ছেলে সোহেল ও ইসমাইল মারা যান। এদিকে বুধবার রাতে মেয়ে তাসছিলা এবং বৃহস্পতিবার সকালে মারা যান পরিবারের কর্তা বাবুল হোসেন।

এখনও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন সেলিনা বেগম ও মুন্নী বেগম।