ঢাকা ০১:০৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ডাকের সাবেক মহাপরিচালক শুধাংশু শেখর গ্রেপ্তার

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০১:০৮:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪ ৪০ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ডাক অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক শুধাংশু শেখর ভদ্রকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দুদকের মামলায় মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) রাতে তাকে গ্রেপ্তার করেছেন।

আজ বুধবার (১৬ অক্টোবর) তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে। এ তথ্য জানিয়েছেন দুদকের উপপরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আকতারুল ইসলাম।

একটি প্রকল্পের আওতায় ১৫ কোটি টাকার সার্ভার ও আনইন্টারেপ্টেড পাওয়ার সাপ্লাই (ইউপিএস) কেনায় অনিয়ম করার অভিযোগে গত ২০ আগস্ট সুধাংশু শেখর ভদ্রের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয, ডাক বিভাগের ‘পোস্ট ই-সেন্টার’ শীর্ষক প্রকল্পের জন্য বরাদ্দকৃত ১৫ কোটি ১১ লাখ ৪২ হাজার টাকা থেকে ৫০০টি এইচইপি এমএল-৩০ সার্ভার ও ইউপিএস কেনা হয়। তবে এই যন্ত্রপাতি ব্যবহার না করে সরকারি অর্থের অপব্যবহার করা হয়েছে এবং এর মাধ্যমে সরকারি অর্থ ও বাজেট ব্যবস্থাপনা আইন, ২০০৯-এর ২৩ ধারা লঙ্ঘন করা হয়েছে।

এর আগে, দুর্নীতি ও শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে ২০২০ সালে তাকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো হয়েছিল। ওই সময় তাকে অপসারণের সুপারিশ করেছিল ডাক ও টেলিযোগাযোগ সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ডাকের সাবেক মহাপরিচালক শুধাংশু শেখর গ্রেপ্তার

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০১:০৮:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪

ডাক অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক শুধাংশু শেখর ভদ্রকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দুদকের মামলায় মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) রাতে তাকে গ্রেপ্তার করেছেন।

আজ বুধবার (১৬ অক্টোবর) তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে। এ তথ্য জানিয়েছেন দুদকের উপপরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আকতারুল ইসলাম।

একটি প্রকল্পের আওতায় ১৫ কোটি টাকার সার্ভার ও আনইন্টারেপ্টেড পাওয়ার সাপ্লাই (ইউপিএস) কেনায় অনিয়ম করার অভিযোগে গত ২০ আগস্ট সুধাংশু শেখর ভদ্রের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয, ডাক বিভাগের ‘পোস্ট ই-সেন্টার’ শীর্ষক প্রকল্পের জন্য বরাদ্দকৃত ১৫ কোটি ১১ লাখ ৪২ হাজার টাকা থেকে ৫০০টি এইচইপি এমএল-৩০ সার্ভার ও ইউপিএস কেনা হয়। তবে এই যন্ত্রপাতি ব্যবহার না করে সরকারি অর্থের অপব্যবহার করা হয়েছে এবং এর মাধ্যমে সরকারি অর্থ ও বাজেট ব্যবস্থাপনা আইন, ২০০৯-এর ২৩ ধারা লঙ্ঘন করা হয়েছে।

এর আগে, দুর্নীতি ও শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে ২০২০ সালে তাকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো হয়েছিল। ওই সময় তাকে অপসারণের সুপারিশ করেছিল ডাক ও টেলিযোগাযোগ সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।