ঢাকা ০১:০০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লাশের কোমরে থাকা মুঠোফোনে মিললো তরুণের পরিচয়

নোয়াখালী প্রতিনিধি
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৯:০৪:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ৪৩ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থেকে এক তরুণের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত আবুল বাশার (২২) ময়মনসিংহ জেলার ধোবাউড়া থানার দুধনই গ্রামের মৃত আবুল কাশেমের ছেলে।

শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটার উপজেলার সোনাইমুড়ী পৌরসভার ৭নম্বর ওয়ার্ডের বরলা গ্রামের একটি বিল থেকে এই মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

জানা যায়, বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার বরলা গ্রামের রেললাইনের পশ্চিম পাশে বিলের পানিতে ভাসমান অবস্থায় এক তরুণের মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয়রা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।

সোনাইমুড়ী থানার ওসি বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করার সময় তার পরিহিত লুঙ্গির কোচ একটি মোবাইল পাওয়া যায়। পরে ওই মোবাইলের সূত্র ধরে তার পরিচয় যাওয়া যায়।

তিনি আরও বলেন, সে মিক হিসেবে বিভিন্ন কাজ করত। ধারণা করা হচ্ছে, কয়েক দিন আগে বন্যার পানিতে মাছ ধরতে গেলে পানির স্রোতের কবলে পড়ে হয়তো মৃত্যু হয়। তবে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানতে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

লাশের কোমরে থাকা মুঠোফোনে মিললো তরুণের পরিচয়

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৯:০৪:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী থেকে এক তরুণের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত আবুল বাশার (২২) ময়মনসিংহ জেলার ধোবাউড়া থানার দুধনই গ্রামের মৃত আবুল কাশেমের ছেলে।

শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটার উপজেলার সোনাইমুড়ী পৌরসভার ৭নম্বর ওয়ার্ডের বরলা গ্রামের একটি বিল থেকে এই মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

জানা যায়, বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার বরলা গ্রামের রেললাইনের পশ্চিম পাশে বিলের পানিতে ভাসমান অবস্থায় এক তরুণের মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয়রা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।

সোনাইমুড়ী থানার ওসি বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করার সময় তার পরিহিত লুঙ্গির কোচ একটি মোবাইল পাওয়া যায়। পরে ওই মোবাইলের সূত্র ধরে তার পরিচয় যাওয়া যায়।

তিনি আরও বলেন, সে মিক হিসেবে বিভিন্ন কাজ করত। ধারণা করা হচ্ছে, কয়েক দিন আগে বন্যার পানিতে মাছ ধরতে গেলে পানির স্রোতের কবলে পড়ে হয়তো মৃত্যু হয়। তবে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানতে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।