ঢাকা ১২:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কারিতাস’র সহায়তায় হাবিব এখন মায়ের কোলে

সোহরাব হোসেন সৌরভ, রাজশাহী
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ১১:৩৭:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৪ ৮০ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কারিতাস’র সহায়তায় হাবিব খান (১১) নামে এক শিশু ফিরে গেলো তার মায়ের কোলে। সে পাবনার সুজানগর উপজেলার মাছপাড়া গ্রামের আসলাম খান ও আছমা খাতুনের ছেলে।

কারিতাস রাজশাহী অঞ্চলের আলোকিত প্রকল্পের জুনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার ফরিদুল ইসলাম বলেন, হাবিব তার গ্রাম ও বাবা-মায়ের নাম ছাড়া কিছুই বলতে পারছিলো না। গ্রামের নাম বলায় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শফিউল ইসলাম সফির সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করেন। এরপর ছেলেটিকে আরএমপি চন্দ্রিমা থানার মাধ্যমে রোববার (১৪ এপ্রিল) দুপুরে হাবিবকে তার বাবা ও দাদার হাতে তুলে দেওয়া হয়।

তিনি আরও বলেন, চলতি মাসের ৭ তারিখ হাবিব বাসা থেকে বেড়িয়ে যায়। এরপর তার কোন খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। অনেক খোঁজাখুজি করে না পেয়ে ৮ এপ্রিল সুজানগর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয়।

চন্দ্রিমা থানার ডিউটি অফিসার ইয়াসমিন আরা এ বিষয়ে বলেন, কারিতাস বাংলাদেশের কর্মকর্তারা তাদের সাথে যোগাযোগ করে ছেলেটিকে থানায় নিয়ে আসে। এরপর আইনী প্রক্রিয়া শেষে ছেলেটিকে তার পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

কারিতাস’র সহায়তায় হাবিব এখন মায়ের কোলে

সংবাদ প্রকাশের সময় : ১১:৩৭:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৪

কারিতাস’র সহায়তায় হাবিব খান (১১) নামে এক শিশু ফিরে গেলো তার মায়ের কোলে। সে পাবনার সুজানগর উপজেলার মাছপাড়া গ্রামের আসলাম খান ও আছমা খাতুনের ছেলে।

কারিতাস রাজশাহী অঞ্চলের আলোকিত প্রকল্পের জুনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার ফরিদুল ইসলাম বলেন, হাবিব তার গ্রাম ও বাবা-মায়ের নাম ছাড়া কিছুই বলতে পারছিলো না। গ্রামের নাম বলায় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শফিউল ইসলাম সফির সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করেন। এরপর ছেলেটিকে আরএমপি চন্দ্রিমা থানার মাধ্যমে রোববার (১৪ এপ্রিল) দুপুরে হাবিবকে তার বাবা ও দাদার হাতে তুলে দেওয়া হয়।

তিনি আরও বলেন, চলতি মাসের ৭ তারিখ হাবিব বাসা থেকে বেড়িয়ে যায়। এরপর তার কোন খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। অনেক খোঁজাখুজি করে না পেয়ে ৮ এপ্রিল সুজানগর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয়।

চন্দ্রিমা থানার ডিউটি অফিসার ইয়াসমিন আরা এ বিষয়ে বলেন, কারিতাস বাংলাদেশের কর্মকর্তারা তাদের সাথে যোগাযোগ করে ছেলেটিকে থানায় নিয়ে আসে। এরপর আইনী প্রক্রিয়া শেষে ছেলেটিকে তার পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।