ঢাকা ১১:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

গাইবান্ধায় বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি, বাড়ছে ভোগান্তি

সরকার লুৎফর রহমান,গাইবান্ধা
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৭:৪৮:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ জুলাই ২০২৪ ৫৭ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

গাইবান্ধায় বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে প্লাবিত এলাকাগুলো থেকে পানি নামছে অতি ধীরগতিতে। তিস্তা, ঘাঘট ও করতোয়ার পানি কমেছে এবং ফুলছড়ি পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রে পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, বুধবার (১০ জুলাই) দুপুরে গাইবান্ধার ফুলছড়ি পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র, যমুনা নদীর পানি ১৩ সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ৪৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অপরদিকে, ঘাঘটতিস্তা ও করতোয়া নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

পানি কমার ধীরগতিতে কমায় বন্যাকবলিত মানুষের শুকনো খাবার এবং গবাদিপশুর খাদ্যর সংকট দেখা যাচ্ছে। এর পাশাপাশি বিশুদ্ধ পানির অভাব পানিবাহিত রোগ দেখা যাচ্ছে।

গাইবান্ধার জেলা প্রশাসক নাহিদ রসুল বলেন, জেলার চার উপজেলার ৩৯ হাজার পরিবার পানিবন্দী রয়েছে। ১৮১টি আশ্রয়কেন্দ্রে বানভাসিরা অবস্থান করছে। বানভাসিদের মধ্যে শুকনো খাবার ও পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট বিতরণ করা হয়েছে। সরকারি ও বেসরকারিভাবে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

গাইবান্ধায় বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি, বাড়ছে ভোগান্তি

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৭:৪৮:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ জুলাই ২০২৪

গাইবান্ধায় বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে প্লাবিত এলাকাগুলো থেকে পানি নামছে অতি ধীরগতিতে। তিস্তা, ঘাঘট ও করতোয়ার পানি কমেছে এবং ফুলছড়ি পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রে পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, বুধবার (১০ জুলাই) দুপুরে গাইবান্ধার ফুলছড়ি পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র, যমুনা নদীর পানি ১৩ সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ৪৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অপরদিকে, ঘাঘটতিস্তা ও করতোয়া নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

পানি কমার ধীরগতিতে কমায় বন্যাকবলিত মানুষের শুকনো খাবার এবং গবাদিপশুর খাদ্যর সংকট দেখা যাচ্ছে। এর পাশাপাশি বিশুদ্ধ পানির অভাব পানিবাহিত রোগ দেখা যাচ্ছে।

গাইবান্ধার জেলা প্রশাসক নাহিদ রসুল বলেন, জেলার চার উপজেলার ৩৯ হাজার পরিবার পানিবন্দী রয়েছে। ১৮১টি আশ্রয়কেন্দ্রে বানভাসিরা অবস্থান করছে। বানভাসিদের মধ্যে শুকনো খাবার ও পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট বিতরণ করা হয়েছে। সরকারি ও বেসরকারিভাবে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।