ঢাকা ০৩:০৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সব মসজিদে একই পদ্ধতিতে খতমে তারাবিহ পড়ার আহ্বান

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ১১:০৯:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ মার্চ ২০২৪ ২৩৭ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দেশের সকল মসজিদে একই পদ্ধতিতে পবিত্র রমজান মাসে খতমে তারাবিহ পড়ার ব্যাপারে আহ্বান জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। শুক্রবার (৮ মার্চ) ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ আহ্বান জানানো হয়।

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে বলা হয়, পবিত্র রমজান মাসে দেশের প্রায় সকল মসজিদে খতমে তারাবিহ নামাজে পবিত্র কোরআনের নির্দিষ্ট পরিমাণ পারা তিলাওয়াত করার রেওয়াজ চালু আছে। তবে, কোনো কোনো মসজিদে এর ভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়। এতে করে বিভিন্ন স্থানে যাতায়াতকারী কর্মজীবী ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মধ্যে পবিত্র কোরআন খতমের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা সম্ভব হয় না। এর পরিপ্রেক্ষিতে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের মধ্যে একটি অতৃপ্তি ও মানসিক চাপ অনুভূত হয়।

এই পরিস্থিতি নিরসনে পবিত্র রমজান মাসের প্রথম ছয় দিনে দেড় পারা করে ৯ পারা এবং বাকি ২১ দিনে এক পারা করে ২১ পারা তিলাওয়াত করলে ২৭ রমজান রাতে, অর্থাৎ পবিত্র শবে কদরে পবিত্র কোরআন খতম করা সম্ভব হবে। এমন তথ্য তুলে ধরে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে সারা দেশের সকল মসজিদের সম্মানিত খতিব, ইমাম, মসজিদ কমিটি, মুসল্লি এবং সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি বিনীত অনুরোধ জানানো হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

সব মসজিদে একই পদ্ধতিতে খতমে তারাবিহ পড়ার আহ্বান

সংবাদ প্রকাশের সময় : ১১:০৯:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ মার্চ ২০২৪

দেশের সকল মসজিদে একই পদ্ধতিতে পবিত্র রমজান মাসে খতমে তারাবিহ পড়ার ব্যাপারে আহ্বান জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। শুক্রবার (৮ মার্চ) ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ আহ্বান জানানো হয়।

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে বলা হয়, পবিত্র রমজান মাসে দেশের প্রায় সকল মসজিদে খতমে তারাবিহ নামাজে পবিত্র কোরআনের নির্দিষ্ট পরিমাণ পারা তিলাওয়াত করার রেওয়াজ চালু আছে। তবে, কোনো কোনো মসজিদে এর ভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়। এতে করে বিভিন্ন স্থানে যাতায়াতকারী কর্মজীবী ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মধ্যে পবিত্র কোরআন খতমের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা সম্ভব হয় না। এর পরিপ্রেক্ষিতে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের মধ্যে একটি অতৃপ্তি ও মানসিক চাপ অনুভূত হয়।

এই পরিস্থিতি নিরসনে পবিত্র রমজান মাসের প্রথম ছয় দিনে দেড় পারা করে ৯ পারা এবং বাকি ২১ দিনে এক পারা করে ২১ পারা তিলাওয়াত করলে ২৭ রমজান রাতে, অর্থাৎ পবিত্র শবে কদরে পবিত্র কোরআন খতম করা সম্ভব হবে। এমন তথ্য তুলে ধরে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে সারা দেশের সকল মসজিদের সম্মানিত খতিব, ইমাম, মসজিদ কমিটি, মুসল্লি এবং সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি বিনীত অনুরোধ জানানো হয়েছে।