ঢাকা ০৩:৪২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আগাম কাঁচা আম বাজারে, চাহিদাও বেশি

চট্টগ্রাম ব্যুরো
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ১২:০৫:১৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫ ৭ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কক্সবাজারের টেকনাফের হাট বাজারে আগাম কাঁচা আম আসতে শুরু করেছে। বাজারে এসব আমের চাহিদা বৃদ্ধি ও ভালো দাম পাওয়ায় চাষিদের মুখে হাসি ফুটেছে।

উপজেলার সদর ইউনিয়নের মিঠাপানির ছড়ার আম চাষি সাব্বির আহমেদ জানান, পাকা আমের চেয়ে কাঁচা আমের চাহিদা বেশি থাকায় তিনি বাগানের কাঁচা আম বাজারে নিয়ে এসেছেন।

বর্তমানে প্রতি কেজি আম ৪শ থেকে ৫শ টাকায় বিক্রয় হচ্ছে। তবে গতবছরের চেয়ে চলতি বছরে আমের দাম কিছুটা বেশি। গতবছর এই সময়ে ২শ থেকে ৩শ টাকায় আম বিক্রয় হয়েছিল। আম চাষি সাব্বির আহমেদ আশা প্রকাশ করে বলেন, তিন গাছ থেকে প্রায় ৩০ হাজার টাকা আয় করা যাবে।

টেকনাফ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ জাকিরুল ইসলাম জানান, চলতি বছরে আবহাওয়া আম চাষের অনুকূলে থাকায় টেকনাফে প্রচুর আমের ফলন হয়েছে। আবার অনেক আম বাগানে মুকুল এসেছে। বৃষ্টি না থাকায় মুকুল নষ্ট হওয়ার আশংকায় সেচের ব্যবস্থা নিতে উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর আম চাষিদের পরামর্শ দিচ্ছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আগাম কাঁচা আম বাজারে, চাহিদাও বেশি

সংবাদ প্রকাশের সময় : ১২:০৫:১৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫

কক্সবাজারের টেকনাফের হাট বাজারে আগাম কাঁচা আম আসতে শুরু করেছে। বাজারে এসব আমের চাহিদা বৃদ্ধি ও ভালো দাম পাওয়ায় চাষিদের মুখে হাসি ফুটেছে।

উপজেলার সদর ইউনিয়নের মিঠাপানির ছড়ার আম চাষি সাব্বির আহমেদ জানান, পাকা আমের চেয়ে কাঁচা আমের চাহিদা বেশি থাকায় তিনি বাগানের কাঁচা আম বাজারে নিয়ে এসেছেন।

বর্তমানে প্রতি কেজি আম ৪শ থেকে ৫শ টাকায় বিক্রয় হচ্ছে। তবে গতবছরের চেয়ে চলতি বছরে আমের দাম কিছুটা বেশি। গতবছর এই সময়ে ২শ থেকে ৩শ টাকায় আম বিক্রয় হয়েছিল। আম চাষি সাব্বির আহমেদ আশা প্রকাশ করে বলেন, তিন গাছ থেকে প্রায় ৩০ হাজার টাকা আয় করা যাবে।

টেকনাফ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ জাকিরুল ইসলাম জানান, চলতি বছরে আবহাওয়া আম চাষের অনুকূলে থাকায় টেকনাফে প্রচুর আমের ফলন হয়েছে। আবার অনেক আম বাগানে মুকুল এসেছে। বৃষ্টি না থাকায় মুকুল নষ্ট হওয়ার আশংকায় সেচের ব্যবস্থা নিতে উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর আম চাষিদের পরামর্শ দিচ্ছেন।