ঢাকা ০৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ২৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শ্রীলঙ্কার যুবকের সাথে বিয়ে দশমিনার তরুণীর

মো. সফিকুর রহমান সিহাব, বাউফল (পটুয়াখালী)
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০১:০৪:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪ ৯ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বাংলাদেশি তরুণী সুবর্ণা আক্তারের বন্ধুত্বের টানে পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের মধ্য বাঁশবাড়িয়া গ্রামে ছুটে এসেছেন শ্রীলঙ্কার যুবক দিলশান মাদরাসা। গত বৃহস্পতিবার তাদের বিয়ে হয়।

খবর পেয়ে সুবর্ণার বাড়িতে স্থানীয় হাজারো কৌতূহলী মানুষ ভিড় করেন।জানা গেছে, পাঁচ বছর আগে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের মধ্য বাঁশবাড়িয়া গ্রামের নিজাম সিকদারের মেয়ে সুবর্ণা আক্তার পাড়ি দেন জর্ডানে। সেখানে তিনি একটি পোশাক কারখানায় কাজ নেন। কর্মস্থল সূত্রে দিলশান মাদুরাঙ্গা ওরফে দিলশান ইসলামের সঙ্গে তার পরিচয় এবং বন্ধুত্ব হয়।

গত ৪ অক্টোবর সুবর্ণা দেশে ফিরে আসেন। গত বুধবার সকালে দিলশান তার বান্ধবীর বাড়িতে যান। পরে নোটারি পাবলিক কার্যালয়ে এফিডেভিটের মাধ্যমে তাঁদের বিয়ে হয়।

দিলশান মাদুরাঙ্গা বলেন, জর্ডানে একই পোশাক কারখানায় কাজ করতাম। সেখানে আমাদের পরিচয় এবং বন্ধুত্ব হয়।’

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

শ্রীলঙ্কার যুবকের সাথে বিয়ে দশমিনার তরুণীর

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০১:০৪:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশি তরুণী সুবর্ণা আক্তারের বন্ধুত্বের টানে পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের মধ্য বাঁশবাড়িয়া গ্রামে ছুটে এসেছেন শ্রীলঙ্কার যুবক দিলশান মাদরাসা। গত বৃহস্পতিবার তাদের বিয়ে হয়।

খবর পেয়ে সুবর্ণার বাড়িতে স্থানীয় হাজারো কৌতূহলী মানুষ ভিড় করেন।জানা গেছে, পাঁচ বছর আগে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের মধ্য বাঁশবাড়িয়া গ্রামের নিজাম সিকদারের মেয়ে সুবর্ণা আক্তার পাড়ি দেন জর্ডানে। সেখানে তিনি একটি পোশাক কারখানায় কাজ নেন। কর্মস্থল সূত্রে দিলশান মাদুরাঙ্গা ওরফে দিলশান ইসলামের সঙ্গে তার পরিচয় এবং বন্ধুত্ব হয়।

গত ৪ অক্টোবর সুবর্ণা দেশে ফিরে আসেন। গত বুধবার সকালে দিলশান তার বান্ধবীর বাড়িতে যান। পরে নোটারি পাবলিক কার্যালয়ে এফিডেভিটের মাধ্যমে তাঁদের বিয়ে হয়।

দিলশান মাদুরাঙ্গা বলেন, জর্ডানে একই পোশাক কারখানায় কাজ করতাম। সেখানে আমাদের পরিচয় এবং বন্ধুত্ব হয়।’