ঢাকা ০১:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সচল চট্টগ্রাম বন্দর

চট্টগ্রাম ব্যুরো
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০১:৪০:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ মে ২০২৪ ৬০ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাব কেটে যাওয়ারপর চট্টগ্রাম বন্দর জেটিতে আবারও জাহাজ ভিড়তে শুরু করেছে। জাহাজে পণ্য ওঠানামা শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ মে) সকাল ১১টা থেকে জেটিতে জাহাজ ভেড়ার পরপর পণ্য উঠানামার কাজ শুরু হয়েছে। এ তথ্য জানিয়েছেন চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব মো. ওমর ফারুক।

তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাব কাটলেও এখনো উত্তাল সাগর। মঙ্গলবার (২৮ মে) সকালে ১০টি জাহাজ বন্দরের জেটিতে ভিড়েছে। পণ্য উঠানামার কাজ শুরু হয়েছে। বাকি নয়টি জাহাজ বহির্নোঙ্গর থেকে রওনা দিয়েছে। পণ্য খালাস বন্ধ করে গভীর সাগরে ফেরত পাঠানো ৪৯টি খোলা পণ্যবাহী জাহাজও বহির্নোঙ্গরে ফিরতে শুরু করেছে।

সোমবার (২৭ মে) ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাব কমে যাওয়ার পর চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ ফেরত আনার উদ্যোগ নেয় বন্দর কর্তৃপক্ষ। তবে বৈরি আবহাওয়ায় সাগর উত্তাল থাকায় বহির্নোঙ্গর থেকে জাহাজ আনা সম্ভব হয়নি।

এর আগে গত ২৫ মে রাতে আবহাওয়া অধিদফতর ৬ নম্বর বিপদসংকেত জারির পর নিজস্ব ‘অ্যালার্ট-থ্রি’ জারি করেছিলো চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। এরপর ৯ নম্বর মহাবিপদসংকেত জারির পর বন্দর তাদের নিজস্ব ‘অ্যালার্ট-ফোর’ জারি করে। ওই দিন জেটিতে থাকা সব জাহাজকে জেটি ত্যাগের কথা বলা হয়েছিলো। বহির্নোঙ্গরে থাকা সব জাহাজকে রাত থেকেই গভীর সমুদ্রের উদ্দেশে রওনা দিতে বলা হয়। বন্দরের জেটি ও ইয়ার্ডে কনটেইনার পরিবহন ছাড়া বাকি সব ধরনের কার্যক্রম শনিবার রাতেই বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিলো। এরপর রোববার (২৬ মে) সকালে চট্টগ্রাম বন্দরের জেটি থেকে ১৬টি জাহাজ কর্ণফুলী নদীর দক্ষিণে উজানে এবং বহির্নোঙ্গর থেকে ৪৯টি জাহাজ গভীর সাগরে চলে যায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

সচল চট্টগ্রাম বন্দর

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০১:৪০:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ মে ২০২৪

ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাব কেটে যাওয়ারপর চট্টগ্রাম বন্দর জেটিতে আবারও জাহাজ ভিড়তে শুরু করেছে। জাহাজে পণ্য ওঠানামা শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ মে) সকাল ১১টা থেকে জেটিতে জাহাজ ভেড়ার পরপর পণ্য উঠানামার কাজ শুরু হয়েছে। এ তথ্য জানিয়েছেন চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব মো. ওমর ফারুক।

তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাব কাটলেও এখনো উত্তাল সাগর। মঙ্গলবার (২৮ মে) সকালে ১০টি জাহাজ বন্দরের জেটিতে ভিড়েছে। পণ্য উঠানামার কাজ শুরু হয়েছে। বাকি নয়টি জাহাজ বহির্নোঙ্গর থেকে রওনা দিয়েছে। পণ্য খালাস বন্ধ করে গভীর সাগরে ফেরত পাঠানো ৪৯টি খোলা পণ্যবাহী জাহাজও বহির্নোঙ্গরে ফিরতে শুরু করেছে।

সোমবার (২৭ মে) ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাব কমে যাওয়ার পর চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ ফেরত আনার উদ্যোগ নেয় বন্দর কর্তৃপক্ষ। তবে বৈরি আবহাওয়ায় সাগর উত্তাল থাকায় বহির্নোঙ্গর থেকে জাহাজ আনা সম্ভব হয়নি।

এর আগে গত ২৫ মে রাতে আবহাওয়া অধিদফতর ৬ নম্বর বিপদসংকেত জারির পর নিজস্ব ‘অ্যালার্ট-থ্রি’ জারি করেছিলো চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। এরপর ৯ নম্বর মহাবিপদসংকেত জারির পর বন্দর তাদের নিজস্ব ‘অ্যালার্ট-ফোর’ জারি করে। ওই দিন জেটিতে থাকা সব জাহাজকে জেটি ত্যাগের কথা বলা হয়েছিলো। বহির্নোঙ্গরে থাকা সব জাহাজকে রাত থেকেই গভীর সমুদ্রের উদ্দেশে রওনা দিতে বলা হয়। বন্দরের জেটি ও ইয়ার্ডে কনটেইনার পরিবহন ছাড়া বাকি সব ধরনের কার্যক্রম শনিবার রাতেই বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিলো। এরপর রোববার (২৬ মে) সকালে চট্টগ্রাম বন্দরের জেটি থেকে ১৬টি জাহাজ কর্ণফুলী নদীর দক্ষিণে উজানে এবং বহির্নোঙ্গর থেকে ৪৯টি জাহাজ গভীর সাগরে চলে যায়।