ঢাকা ১১:২২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ডিসি সম্মেলন ১৬-১৮ ফেব্রুয়ারি

দেবব্রত দত্ত
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ১২:৩২:০২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ১০০ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আগামী ১৬-১৮ ফেব্রুয়ারি জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সম্মেলন উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান জানান, প্রতিবারের মতো এ বছরও জেলা প্রশাসকদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের তত্ত্বাবধানে সম্মেলনে উপদেষ্টা-সচিবদের উপস্থিতিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সাথে জেলা প্রশাসকদের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা এবং সেসব প্রস্তাবের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

জেলা প্রশাসকরা মাঠপর্যায়ে সরকারের প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করেন। তারা নীতিনির্ধারণী কার্যক্রম, উন্নয়ন কর্মসূচি এবং অন্যান্য বিষয়ে মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়নে সমন্বয়কের ভূমিকা পালন করেন। তাই এই সম্মেলন ও তাদের প্রস্তাব খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচিত হয়। দেশে রাজনৈতিক সরকার নেই। এ কারণে আমলারা অধিকতর স্বাধীনতার সাথে কাজ করতে পারছেন। তারপরও মাঠে কাজে কী ধরনের সমস্যা হয়, তা তারা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারপ্রধানকে সরাসরি জানানোর সুযোগ পাবেন সম্মেলনে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ডিসি সম্মেলন ১৬-১৮ ফেব্রুয়ারি

সংবাদ প্রকাশের সময় : ১২:৩২:০২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৪

আগামী ১৬-১৮ ফেব্রুয়ারি জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সম্মেলন উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান জানান, প্রতিবারের মতো এ বছরও জেলা প্রশাসকদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের তত্ত্বাবধানে সম্মেলনে উপদেষ্টা-সচিবদের উপস্থিতিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সাথে জেলা প্রশাসকদের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা এবং সেসব প্রস্তাবের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

জেলা প্রশাসকরা মাঠপর্যায়ে সরকারের প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করেন। তারা নীতিনির্ধারণী কার্যক্রম, উন্নয়ন কর্মসূচি এবং অন্যান্য বিষয়ে মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়নে সমন্বয়কের ভূমিকা পালন করেন। তাই এই সম্মেলন ও তাদের প্রস্তাব খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচিত হয়। দেশে রাজনৈতিক সরকার নেই। এ কারণে আমলারা অধিকতর স্বাধীনতার সাথে কাজ করতে পারছেন। তারপরও মাঠে কাজে কী ধরনের সমস্যা হয়, তা তারা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারপ্রধানকে সরাসরি জানানোর সুযোগ পাবেন সম্মেলনে।