ঢাকা ০১:৫৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পল্লবীতে গ্যাসের আগুনে দগ্ধ

স্বামীর পর মারা গেলেন স্ত্রীও

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ১১:৪৬:২৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪ ৩৮ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রাজধানীর পল্লবীতে গ্যাসের আগুনে দগ্ধ আরও একজন মারা গেছেন। নিহতের নাম-রুমা আক্তার (৩২)। শনিবার (৩০ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারিতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান রুমা আক্তার বলেন, গৃহবধূ রুমা আক্তারের শরীরের ২০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এর আগে তার স্বামী আবদুল খলিল গত সোমবার মারা যান। একই ঘটনায় দগ্ধ আরও ৫ জন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাদের চারজনের অবস্থা গুরুতর।

গত শনিবার রাতে পল্লবীর একটি বাসায় গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে আগুন লেগে একই পরিবারের ৫ সদস্যসহ সাতজন দগ্ধ হন। পরে উদ্ধার করে তাদের ওই ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।

রুমার স্বামী খলিলের গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার বাংলাবাজারে। তিনি ঢাকায় রংমিস্ত্রির কাজ করতেন।

খলিলের বড় ভাই মো. মিলন বলেন, লিকেজ থেকে ওই বাসার একটি কক্ষে গ্যাস জমে ছিল। মশার উৎপাতের কারণে খলিল রাত তিনটার দিকে কয়েল জ্বালাতে ম্যাচের কাঠি ধরাতে গেলে কক্ষে আগুন ধরে যায়। এতে কক্ষে থাকা সবাই দগ্ধ হন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

পল্লবীতে গ্যাসের আগুনে দগ্ধ

স্বামীর পর মারা গেলেন স্ত্রীও

সংবাদ প্রকাশের সময় : ১১:৪৬:২৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪

রাজধানীর পল্লবীতে গ্যাসের আগুনে দগ্ধ আরও একজন মারা গেছেন। নিহতের নাম-রুমা আক্তার (৩২)। শনিবার (৩০ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারিতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান রুমা আক্তার বলেন, গৃহবধূ রুমা আক্তারের শরীরের ২০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এর আগে তার স্বামী আবদুল খলিল গত সোমবার মারা যান। একই ঘটনায় দগ্ধ আরও ৫ জন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাদের চারজনের অবস্থা গুরুতর।

গত শনিবার রাতে পল্লবীর একটি বাসায় গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে আগুন লেগে একই পরিবারের ৫ সদস্যসহ সাতজন দগ্ধ হন। পরে উদ্ধার করে তাদের ওই ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।

রুমার স্বামী খলিলের গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার বাংলাবাজারে। তিনি ঢাকায় রংমিস্ত্রির কাজ করতেন।

খলিলের বড় ভাই মো. মিলন বলেন, লিকেজ থেকে ওই বাসার একটি কক্ষে গ্যাস জমে ছিল। মশার উৎপাতের কারণে খলিল রাত তিনটার দিকে কয়েল জ্বালাতে ম্যাচের কাঠি ধরাতে গেলে কক্ষে আগুন ধরে যায়। এতে কক্ষে থাকা সবাই দগ্ধ হন।