ঢাকা ০৬:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোয়াখালীতে উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম

আপাতত বন্যার্ত মানুষ বাঁচানোই প্রধান কাজ

নোয়াখালী প্রতিনিধি
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০১:২৩:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৪ ১৩ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বীর প্রতীক বলেছেন, আপাতত বন্যার্ত মানুষ বাঁচানোয় আমাদের প্রধান কাজ। তাদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া, ক্ষুধার অন্ন জোগানো। শিশু নারী সবার স্বাস্থের দায়িত্ব নেয়া। বন্যা দুর্গত এলাকায় এসে মনে করছি এটায় এখানকার প্রধান কাজ।

শুক্রবার রাতে নোয়াখালী সার্কিট হাউসে নোয়াখালীল বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলা ও ত্রাণ কার্যক্রম সমন্বয় শীর্ষক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সরকারি কর্মকর্তাদের আরো বেশি উদ্যোগী হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, এখানে জনসম্পৃক্ততা যেটা হয়েছে। তার সাথে সমন্বয় করবেন। এ সমন্বতা যেন কোনো ভাবেই বিচ্ছিন্ন না হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্বেচ্ছাসেবীসহ সকল আঙ্গিকের স্বেচ্ছাসেবীদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আপানাদের মধ্যে যদি মত দ্বৈততা হয় আপনারা আলোচনার টেবিলে বসবেন।

তিনি আরও বলেন, তরুণরা এই বন্যায় এগিয়ে এসেছে। আমাদের রিসোর্সেরও অভাব নাই। অনেক রকমের প্রতিষ্ঠান আছে তারাও কাজ করতে আগ্রহী। অনেক রকমের প্রতিষ্ঠন আসছে দেশে দেশের বাহিরের।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, নোয়াখালী জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান,বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মেজর রিফাত আনোয়ার, জেলা সিভিল সার্জন ডা. মাসুম ইফতেখার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শারমিন আরা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) বিজয়া সেন এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধিরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

নোয়াখালীতে উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম

আপাতত বন্যার্ত মানুষ বাঁচানোই প্রধান কাজ

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০১:২৩:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৪

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বীর প্রতীক বলেছেন, আপাতত বন্যার্ত মানুষ বাঁচানোয় আমাদের প্রধান কাজ। তাদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া, ক্ষুধার অন্ন জোগানো। শিশু নারী সবার স্বাস্থের দায়িত্ব নেয়া। বন্যা দুর্গত এলাকায় এসে মনে করছি এটায় এখানকার প্রধান কাজ।

শুক্রবার রাতে নোয়াখালী সার্কিট হাউসে নোয়াখালীল বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলা ও ত্রাণ কার্যক্রম সমন্বয় শীর্ষক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সরকারি কর্মকর্তাদের আরো বেশি উদ্যোগী হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, এখানে জনসম্পৃক্ততা যেটা হয়েছে। তার সাথে সমন্বয় করবেন। এ সমন্বতা যেন কোনো ভাবেই বিচ্ছিন্ন না হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্বেচ্ছাসেবীসহ সকল আঙ্গিকের স্বেচ্ছাসেবীদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আপানাদের মধ্যে যদি মত দ্বৈততা হয় আপনারা আলোচনার টেবিলে বসবেন।

তিনি আরও বলেন, তরুণরা এই বন্যায় এগিয়ে এসেছে। আমাদের রিসোর্সেরও অভাব নাই। অনেক রকমের প্রতিষ্ঠান আছে তারাও কাজ করতে আগ্রহী। অনেক রকমের প্রতিষ্ঠন আসছে দেশে দেশের বাহিরের।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, নোয়াখালী জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান,বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মেজর রিফাত আনোয়ার, জেলা সিভিল সার্জন ডা. মাসুম ইফতেখার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শারমিন আরা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) বিজয়া সেন এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধিরা।