ঢাকা ১০:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ঢামেকে ১৭২ জনের মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৫:৪৫:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৪ ৫৫ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ১৭২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে ৮৪ জন হাসপাতালে মারা গেছে। এছাড়া ৮৮ জন মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়।

বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন ঢামেক পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।

এ সময় তিনি জানান, মৃতদের মধ্যে বেশিরভাগের মৃত্যু হয়েছে গুলিতে। বিশেষ করে হেডশট ও বুকে গুলির কারণে তাদের মৃত্যু হয়। মৃতদের ৮৫ শতাংশের ময়নাতদন্ত হয়েছে।

মো. আসাদুজ্জামান বলেন, প্রথম ধাপে ১৫ থেকে ২২ আগস্টের মধ্যে মৃতদের ময়নাতদন্ত হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে মৃত অবস্থায় আসা কিছু মরদেহেরে ময়নাতদন্ত হয়নি। তার কারণ প্রায় এক সপ্তাহ পুলিশ ছিলো না। কিছু পরিবারের সদস্যরা ময়নাতদন্তে বাধা দিয়েছে।

তিনি আরও জানান, যারা হাসপাতালে ভর্তি হয়ে মারা গেছে, তাদের সব তথ্য রয়েছে। তাদের ডেথ সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে। তবে মৃত অবস্থায় আসা ব্যক্তিদের সঠিক তথ্য না থাকায় তাদের সার্টিফিকেট দেওয়া সম্ভব হয়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ঢামেকে ১৭২ জনের মৃত্যু

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৫:৪৫:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৪

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ১৭২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে ৮৪ জন হাসপাতালে মারা গেছে। এছাড়া ৮৮ জন মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়।

বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন ঢামেক পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।

এ সময় তিনি জানান, মৃতদের মধ্যে বেশিরভাগের মৃত্যু হয়েছে গুলিতে। বিশেষ করে হেডশট ও বুকে গুলির কারণে তাদের মৃত্যু হয়। মৃতদের ৮৫ শতাংশের ময়নাতদন্ত হয়েছে।

মো. আসাদুজ্জামান বলেন, প্রথম ধাপে ১৫ থেকে ২২ আগস্টের মধ্যে মৃতদের ময়নাতদন্ত হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে মৃত অবস্থায় আসা কিছু মরদেহেরে ময়নাতদন্ত হয়নি। তার কারণ প্রায় এক সপ্তাহ পুলিশ ছিলো না। কিছু পরিবারের সদস্যরা ময়নাতদন্তে বাধা দিয়েছে।

তিনি আরও জানান, যারা হাসপাতালে ভর্তি হয়ে মারা গেছে, তাদের সব তথ্য রয়েছে। তাদের ডেথ সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে। তবে মৃত অবস্থায় আসা ব্যক্তিদের সঠিক তথ্য না থাকায় তাদের সার্টিফিকেট দেওয়া সম্ভব হয়নি।