ঢাকা ০৪:০৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে বানভাসী মানুষ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ১০:৩৬:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৪ ১৯ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দেশের ১১টি জেলার মানুষ ভয়াবহ বন্যার কবলে। এসব এলাকায় বন্যার পানি কমতে শুরু করলেও দেখা দিয়েছে খাবার ও বিশুদ্ধ পানি।

নোয়াখালী জেলার ৮ উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। শনিবার রাত থেকে একটানা বৃষ্টি ও উজানের পানিতে সোনাইমুড়ী, চাটখিল, সেনবাগ,বেগমগঞ্জ ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় আরও কয়েকটি এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকায় দেখা দিয়েছে খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকট।

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলেও সোনাগাজী ও দাগনভূঞার অবস্থা ভয়াবহ। জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, আট লাখ মানুষ পানিবন্দী। দেড় লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকরা।

চট্টগ্রামের মীরসরাই, হাটহাজারী ও ফটিকছড়িতে পরিস্থিতির উন্নতির দিকে। ধীরে ধীরে পানি নেমে যাওয়ায় ঘর-বাড়ি, জমি ও সড়কের ক্ষত স্পষ্ট হচ্ছে। এসব এলাকায় অব্যাহত রয়েছে ত্রাণ সহায়তা।

লক্ষ্মীপুরে বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত। উজান থেকে আসা পানির চাপ এবং টানা ভারী বৃষ্টিতে দুর্ভোগ বাড়ছে দুর্গতদের। কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। একতলা বিশিষ্ট কিছু আশ্রয় কেন্দ্রেও পানি ঢুকেছে। বন্যা কবলিত এলাকায় দেখা দিয়েছে খাদ্য সংকট।

চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে বন্যায় ১০টি ইউনিয়নের ৫০ হাজার পরিবার পানিবন্দী। আশ্রয়-কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে ৪শ’ পরিবার।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে বানভাসী মানুষ

সংবাদ প্রকাশের সময় : ১০:৩৬:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৪

দেশের ১১টি জেলার মানুষ ভয়াবহ বন্যার কবলে। এসব এলাকায় বন্যার পানি কমতে শুরু করলেও দেখা দিয়েছে খাবার ও বিশুদ্ধ পানি।

নোয়াখালী জেলার ৮ উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। শনিবার রাত থেকে একটানা বৃষ্টি ও উজানের পানিতে সোনাইমুড়ী, চাটখিল, সেনবাগ,বেগমগঞ্জ ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় আরও কয়েকটি এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকায় দেখা দিয়েছে খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকট।

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলেও সোনাগাজী ও দাগনভূঞার অবস্থা ভয়াবহ। জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, আট লাখ মানুষ পানিবন্দী। দেড় লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকরা।

চট্টগ্রামের মীরসরাই, হাটহাজারী ও ফটিকছড়িতে পরিস্থিতির উন্নতির দিকে। ধীরে ধীরে পানি নেমে যাওয়ায় ঘর-বাড়ি, জমি ও সড়কের ক্ষত স্পষ্ট হচ্ছে। এসব এলাকায় অব্যাহত রয়েছে ত্রাণ সহায়তা।

লক্ষ্মীপুরে বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত। উজান থেকে আসা পানির চাপ এবং টানা ভারী বৃষ্টিতে দুর্ভোগ বাড়ছে দুর্গতদের। কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। একতলা বিশিষ্ট কিছু আশ্রয় কেন্দ্রেও পানি ঢুকেছে। বন্যা কবলিত এলাকায় দেখা দিয়েছে খাদ্য সংকট।

চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে বন্যায় ১০টি ইউনিয়নের ৫০ হাজার পরিবার পানিবন্দী। আশ্রয়-কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে ৪শ’ পরিবার।