ঢাকা ০৩:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঠান্ডা জ্বরের ওষুধ মনে করে কীটনাশক পানে কিশোরীর মৃত্যু

চাঁদপুর প্রতিনিধি
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ১১:৩৮:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই ২০২৪ ৫৪ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ফরাজি কান্দি ইউপির আমিনপুরে ঠান্ডা জ্বরের ওষুধ মনে করে কীটনাশক পানে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে।

মৃত মারিয়া আক্তার (১৪) ওই এলাকার কামাল হোসেনের মেয়ে। সে নাওরি স্কুলের সপ্তম শ্রেণীর ছাত্রী ছিলো।

বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) সকালে এ ঘটনা ঘটে। চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতাল জরুরী বিভাগে মেয়েটির মায়ের সাথে কথা বলে এই তথ্য জানা যায়।

নিহত মারিয়ার মা বিউটি বেগম বলেন, ঠান্ডা জ্বরে অসুস্থ মেয়েটি বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে কাশির ওষুধ মনে করে কীটনাশক পান করে। এতে সে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে তাকে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

হাসপাতালে আনার আগেই মেয়েটির মৃত্যু হয়েছে বলে জরুরী বিভাগের চিকিৎসক জানিয়েছেন। কোন অভিযোগ না থাকায় মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ঠান্ডা জ্বরের ওষুধ মনে করে কীটনাশক পানে কিশোরীর মৃত্যু

সংবাদ প্রকাশের সময় : ১১:৩৮:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই ২০২৪

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ফরাজি কান্দি ইউপির আমিনপুরে ঠান্ডা জ্বরের ওষুধ মনে করে কীটনাশক পানে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে।

মৃত মারিয়া আক্তার (১৪) ওই এলাকার কামাল হোসেনের মেয়ে। সে নাওরি স্কুলের সপ্তম শ্রেণীর ছাত্রী ছিলো।

বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) সকালে এ ঘটনা ঘটে। চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতাল জরুরী বিভাগে মেয়েটির মায়ের সাথে কথা বলে এই তথ্য জানা যায়।

নিহত মারিয়ার মা বিউটি বেগম বলেন, ঠান্ডা জ্বরে অসুস্থ মেয়েটি বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে কাশির ওষুধ মনে করে কীটনাশক পান করে। এতে সে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে তাকে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

হাসপাতালে আনার আগেই মেয়েটির মৃত্যু হয়েছে বলে জরুরী বিভাগের চিকিৎসক জানিয়েছেন। কোন অভিযোগ না থাকায় মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।