ঢাকা ০২:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ট্যানারীর বিসাক্ত বর্জ্যে হাঁস-মুরগী ও মাছের খাবার!

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ১১:৫৭:৪৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪ ৬ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সাভারে ট্যানারীর বিসাক্ত বর্জ্যে হাঁস-মুরগীর ও মাছে খাবার তৈরি করছিলো একটি অসাধু চক্র। তৈরিকৃত কাঁচামাল ধংস করে দিয়েছেন উপজেলা প্রসাশন। শনিবার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে সাভারের তেঁতুলঝড়া ইউনিয়নের হলমার্কের ভেতরে সাবেক চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম রাজিবের গরুর খামারে সাভার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এস.এম রাসেল ইসলাস নূরের নেতৃত্ব এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

এসময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, পরিত্যক্ত ট্যানারী বর্জ্য থেকে হাঁস,মুরগি ও মাছের খাবার তৈরি করা হয়। সেখানে আমরা এসে কাউকে পাইনি। তবে আমরা ঘটনাস্থলে এসে দেখি ট্যানারীর বেশ কিছু বর্জ্য রয়েছে এবং সেগুলো পুড়িয়ে এক ধরণের পণ্য তৈরি করা হয়েছে। সেগুলো মানবদেহের জন্য অনেক ক্ষতিকর। আমরা সেই পণ্য গুলো ধংস করে দিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, একই সাথে আমরা এই জয়গায় নজরদারিতে রাখবো যদি কাউকে পাওয়া যায় তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। এছাড়াও এধরণের পণ্য যাতে কেউ তৈরি করতে না পারে সেজন্য অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ট্যানারীর বিসাক্ত বর্জ্যে হাঁস-মুরগী ও মাছের খাবার!

সংবাদ প্রকাশের সময় : ১১:৫৭:৪৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪

সাভারে ট্যানারীর বিসাক্ত বর্জ্যে হাঁস-মুরগীর ও মাছে খাবার তৈরি করছিলো একটি অসাধু চক্র। তৈরিকৃত কাঁচামাল ধংস করে দিয়েছেন উপজেলা প্রসাশন। শনিবার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে সাভারের তেঁতুলঝড়া ইউনিয়নের হলমার্কের ভেতরে সাবেক চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম রাজিবের গরুর খামারে সাভার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এস.এম রাসেল ইসলাস নূরের নেতৃত্ব এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

এসময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, পরিত্যক্ত ট্যানারী বর্জ্য থেকে হাঁস,মুরগি ও মাছের খাবার তৈরি করা হয়। সেখানে আমরা এসে কাউকে পাইনি। তবে আমরা ঘটনাস্থলে এসে দেখি ট্যানারীর বেশ কিছু বর্জ্য রয়েছে এবং সেগুলো পুড়িয়ে এক ধরণের পণ্য তৈরি করা হয়েছে। সেগুলো মানবদেহের জন্য অনেক ক্ষতিকর। আমরা সেই পণ্য গুলো ধংস করে দিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, একই সাথে আমরা এই জয়গায় নজরদারিতে রাখবো যদি কাউকে পাওয়া যায় তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। এছাড়াও এধরণের পণ্য যাতে কেউ তৈরি করতে না পারে সেজন্য অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।