পবা সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের মুরশালিন সিন্ডিকেট বহাল তবিয়তের কাজ করেই যাচ্ছে
- সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৮:৪২:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০২৪ ৩৮ বার পড়া হয়েছে
পবা সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের সরকারী নিয়োগপ্রাপ্ত স্টাফ বদলি হলেও মৌখিক চুক্তিতে নিয়োগ পাওয়া মুরশালিন সিন্ডিকেট রদবদল হয় না। পবা সাব- রেজিস্ট্রার অফিসের বহাল সিন্ডিকেট মুরশালিন তার দুর্নীতি ও দাপটের ক্ষমতা, অপব্যবহার করে গড়ে তুলেছে পবা সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের বিশাল সিন্ডিকেট।
জানা গেছে, ২০১৮ সালে ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে নকলনবীশ প্রশিক্ষণের নাম দিয়ে এখনো বহাল তার সিন্ডিকেটের দুর্নীতি। মুরশালিন সিন্ডিকেটের নেই কোন অফিসিয়াল নিয়োগ, তিনি মৌখিক চুক্তিতে নিয়োগ পেয়ে কাজ করেন তার দাপটে ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে সাধারণ মানুষকে শিকার হতে হয় ।
তিনি এই দুর্নীতি ও ক্ষমতা দাপটের গড়ে তুলেছেন টাকার পাহাড় জমি কিনেছেন ৩০ লক্ষ টাকা দিয়ে, জমিটি রেজিস্ট্রি করেন তার বোনের নাম দিয়ে। মৌখিক চুক্তিতে নিয়োগ পেয়েও কাজ করেন অফিসের টেবিল ও চেয়ারে অফিসে মোহবারে পাশেই বসেন করেন সরকারী রাজস্ব কাজ পে-অর্ডার হিসাব করেন, ব্যাংকে জমা দেন। তার কোন অফিশিয়াল নিয়োগ নেই। তিনি জাবেদা নকলের নামে মানুষের কাছে একটা নকলের জন্য নিয়ে থাকেন পাঁচ থেকে দশ হাজার টাকা। পবা সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের মোহরাবের হালিমা খাতুন জানান, জাবেদ নকল তুলতে সরকরাী খরচ ১৩০০ থেকে ১৫০০ টাকা ও তার কমেও লগতে পারে। তিনি জানান মুরশালিন শিক্ষানবিশ হিসাবে দীর্ঘ দিন ধরে কাজ করছেন তবে মুরশালিন ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা নেন তা তার জানা নেই। ভ্যান চালানো ছেলে তার ভাইয়ের মাধ্যমে অফিসের ঢুকেই গড়ে তুলেছেন টাকার পাহাড় ও জমি জায়গা।
পবা অফিসের স্থানীয় মাস্তানদেরকে নিয়ে করেন দুর্নীতি এই মুরশালিন সিন্ডিকেট ভাগ বাটোয়ারা করেন অফিসে শেষে ¯’ানীয়দেরকে নিয়ে। তার বাসা রাজশাহী গোদাগাড়ীর কাকনহাট এলাকা হলেও তিনি মহানগরের আম চত্বর এলাকায় ফ্ল্যাট বাসা নিয়ে সপরিবারের সাথে থাকেন। যার মাসিক বাসা ভাড়ায় ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা। চলেন এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা দামের মোটর সাইকলে। জীবনযাপন করেন বিশাল বহুল। মৌখিক চুক্তির বেতন ৩০০ থেকে ৫০০ এই টাকায় তিনি কি ভাবে এই বিশাল বহুল জীবন যাপন করেন,তার বাবা একজন কৃষক মানুষ। তার সিন্ডিকেটের কারণে সাধারণ মানুষ ও সেবা গ্রহিতারা প্রতিনিয়োতো হয় রানির শিকার হচ্ছে। এই বিষয়ে রাজশাহী জেলা প্রসাশকের নিকোটে এক ভুক্তভোগী অভিযোগ করে তার বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়ে ছেন। অভিযুক্ত মুরশালিনের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অফিসে ডাকেন।