ঢাকা ০৭:৫৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাবেক এমপি বাহার ও সূচনার দেশত্যাগে মানা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৬:২৩:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪ ১২ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কুমিল্লা-৬ আসনের সাবেক এমপি আ ক ম বাহাউদ্দীন বাহার ও তার মেয়ে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) সাবেক মেয়র তাহসীন বাহার সূচনাসহ পরিবারের ৪ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। পরিবারের অন্য সদস্যরা হলেন, বাহাউদ্দীন বাহারের স্ত্রী মেহেরুন্নেছ ও পুত্র আয়মান বাহার।

সোমবার (১১ নভেম্বর) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসাইনের আদালত এই আদেশ দেন।

এর আগে দুদকের উপপরিচালক রেজাউল করিম নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আদালতে আবেদন করেন। দুদকের আবেদনে বলা হয়, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিয়োগ বাণিজ্য, টেন্ডারবাজি, বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান চলমান।

দুদক গোপন সূত্রে জানতে পেরেছে অভিযুক্তরা দেশ ছেড়ে পালাতে পারেন এবং তাদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর করার চেষ্টা করছেন। তারা দেশ থেকে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধান কাজ ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের বিদেশ গমন রহিত করা প্রয়োজন বলে জানায় দুদক। তবে গুঞ্জন রয়েছে তাদের কেউ কেউ এরই মধ্যে বিদেশে অবস্থান করছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

সাবেক এমপি বাহার ও সূচনার দেশত্যাগে মানা

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৬:২৩:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪

কুমিল্লা-৬ আসনের সাবেক এমপি আ ক ম বাহাউদ্দীন বাহার ও তার মেয়ে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) সাবেক মেয়র তাহসীন বাহার সূচনাসহ পরিবারের ৪ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। পরিবারের অন্য সদস্যরা হলেন, বাহাউদ্দীন বাহারের স্ত্রী মেহেরুন্নেছ ও পুত্র আয়মান বাহার।

সোমবার (১১ নভেম্বর) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসাইনের আদালত এই আদেশ দেন।

এর আগে দুদকের উপপরিচালক রেজাউল করিম নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আদালতে আবেদন করেন। দুদকের আবেদনে বলা হয়, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিয়োগ বাণিজ্য, টেন্ডারবাজি, বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান চলমান।

দুদক গোপন সূত্রে জানতে পেরেছে অভিযুক্তরা দেশ ছেড়ে পালাতে পারেন এবং তাদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর করার চেষ্টা করছেন। তারা দেশ থেকে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধান কাজ ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের বিদেশ গমন রহিত করা প্রয়োজন বলে জানায় দুদক। তবে গুঞ্জন রয়েছে তাদের কেউ কেউ এরই মধ্যে বিদেশে অবস্থান করছেন।