ঢাকা ০৫:৩৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাবেক সেনাপ্রধান আজিজের ‘দুর্নীতি’ অনুসন্ধান চেয়ে রিট

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৬:২৫:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪ ১১৩ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সাংবাদিক সোহেল রানার পক্ষে এই আবেদন করেন আইনজীবী জামিউল হক ফয়সাল।

রিটে দুদক চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে।

এর আগে সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) আবেদন করেন আইনজীবী সালাহ উদ্দিন রিগ্যান। তিনি সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আবেদনটি জমা দেন। তবে তিনি এখনো রিট মামলা করেননি।

জেনারেল আজিজ আহমেদ ২০১৮ সালের জুন থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত ৩ বছর বাংলাদেশের চিফ অব আর্মি স্টাফ ছিলেন। এর আগে ২০১২ সাল থেকে ৪ বছর বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির নেতৃত্ব দেন তিনি।

চলতি বছরের ২০ মে এক মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিবৃতিতে জেনারেল আজিজের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা জানিয়ে বলা হয়, দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

নিষেধাজ্ঞার ফলে আজিজ আহমেদ এবং তার পরিবারের সদস্যরা সাধারণভাবে ‘যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অযোগ্য’ বিবেচিত হবেন।

যদিও দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগ অসত্য বলে পরদিন দাবি আজিজ আহমেদের।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

সাবেক সেনাপ্রধান আজিজের ‘দুর্নীতি’ অনুসন্ধান চেয়ে রিট

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৬:২৫:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪

সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সাংবাদিক সোহেল রানার পক্ষে এই আবেদন করেন আইনজীবী জামিউল হক ফয়সাল।

রিটে দুদক চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে।

এর আগে সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) আবেদন করেন আইনজীবী সালাহ উদ্দিন রিগ্যান। তিনি সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আবেদনটি জমা দেন। তবে তিনি এখনো রিট মামলা করেননি।

জেনারেল আজিজ আহমেদ ২০১৮ সালের জুন থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত ৩ বছর বাংলাদেশের চিফ অব আর্মি স্টাফ ছিলেন। এর আগে ২০১২ সাল থেকে ৪ বছর বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির নেতৃত্ব দেন তিনি।

চলতি বছরের ২০ মে এক মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিবৃতিতে জেনারেল আজিজের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা জানিয়ে বলা হয়, দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

নিষেধাজ্ঞার ফলে আজিজ আহমেদ এবং তার পরিবারের সদস্যরা সাধারণভাবে ‘যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অযোগ্য’ বিবেচিত হবেন।

যদিও দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগ অসত্য বলে পরদিন দাবি আজিজ আহমেদের।