ঢাকা ০৮:৩৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পরিস্থিতি নেই, জানালেন শিক্ষামন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৭:০৫:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ জুলাই ২০২৪ ৫১ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, এই মুহূর্তে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পরিস্থিতি নেই। সোমবার (২৯ জুলাই) বিকালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সাথে বৈঠকে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

সোমবার (২৯ জুলাই) মন্ত্রিসভায় প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলার বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এটা নিয়ে আমি এখনি মন্তব্য করবো না।

বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

গত ১ জুলাই থেকে সর্বজনীন পেনশন স্কিম প্রত্যাহার দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ করে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেন দেশের প্রায় ৩৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পরিস্থিতি নেই, জানালেন শিক্ষামন্ত্রী

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৭:০৫:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ জুলাই ২০২৪

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, এই মুহূর্তে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পরিস্থিতি নেই। সোমবার (২৯ জুলাই) বিকালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সাথে বৈঠকে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

সোমবার (২৯ জুলাই) মন্ত্রিসভায় প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলার বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এটা নিয়ে আমি এখনি মন্তব্য করবো না।

বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

গত ১ জুলাই থেকে সর্বজনীন পেনশন স্কিম প্রত্যাহার দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ করে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেন দেশের প্রায় ৩৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।