ঢাকা ১১:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ঈশ্বরদীতে

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৭:৫০:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল ২০২৪ ২০৯ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্রচণ্ড তাপদাহে পুড়ছে পাবনার ঈশ্বরদী। একদিকে রোদ অন্যদিকে. ভ্যাপসা গরমে অসহ্য জনজীবন। রোদের তাপে বাইরে বের হওয়া কঠিন। তাপমাত্রার কারণে শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষজন পড়েছেন চরম বিপাকে।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে পাবনার ঈশ্বরদীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৮ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা চলতি বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এর আগে ২০২৩ সালের ১ এপ্রিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিলো ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া বুধবার (৩ এপ্রিল) তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর ফলে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যায় পাবনার ওপর দিয়ে।

প্রচণ্ড রোদের তাপে দুপুরে বাইরে চলাচলকরা যাচ্ছে না। সড়কে মানুষেরসাথে সাথে যানবাহন চলাচলও কমেছে। তীব্র রোদে দিনমজুর, রিকশাচালক, ঠেলা ও ভ্যানচালকরা কাজ করতে পারছেন না।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ঈশ্বরদীতে

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৭:৫০:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল ২০২৪

প্রচণ্ড তাপদাহে পুড়ছে পাবনার ঈশ্বরদী। একদিকে রোদ অন্যদিকে. ভ্যাপসা গরমে অসহ্য জনজীবন। রোদের তাপে বাইরে বের হওয়া কঠিন। তাপমাত্রার কারণে শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষজন পড়েছেন চরম বিপাকে।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে পাবনার ঈশ্বরদীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৮ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা চলতি বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এর আগে ২০২৩ সালের ১ এপ্রিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিলো ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া বুধবার (৩ এপ্রিল) তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর ফলে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যায় পাবনার ওপর দিয়ে।

প্রচণ্ড রোদের তাপে দুপুরে বাইরে চলাচলকরা যাচ্ছে না। সড়কে মানুষেরসাথে সাথে যানবাহন চলাচলও কমেছে। তীব্র রোদে দিনমজুর, রিকশাচালক, ঠেলা ও ভ্যানচালকরা কাজ করতে পারছেন না।