ঢাকা ১২:৫৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে কমেছে টাকার পরিমাণ

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৯:২৪:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৪ ২০ বার পড়া হয়েছে

gd-jpeg v1.0 (using IJG JPEG v62), quality = 82?

বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার কমেছে টাকার পরিমাণ। তিন মাস ২৬ দিনে মসজিদের নয়টি দান দানবাক্সে পাওয়া ২৮ বস্তা টাকা। শনিবার (১৭ আগস্ট) দিনভর গণনা শেষে পাওয়া গেলো সাত কোটি ২২ লাখ ১৩ হাজার ৪৬ টাকা। এছাড়াও রয়েছে স্বর্ণালঙ্কার ও বিদেশি মুদ্রা।

এই অর্থ দিয়ে আগে জেলার মসজিদ, মাদ্রাসা ও এতিমখানার উন্নয়নসহ গরিব মেধাবী ছাত্রদের জন্য ব্যয় করা হলেও এবার পাগলা মসজিদের স্থানে আন্তর্জাতিক মানের কমপ্লেক্স বানানোর কাজে এসব টাকা ব্যয় হবে। তাই ব্যাংকে জমানো হচ্ছে এসব টাকা। এমনটাই জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

মসজিদের লোহার প্রতিটি দানসিন্ধুক খুলতেই দেখা যায় টাকা আর টাকা। প্রথমে এসব টাকা বস্তায় ভরে নেয়া হয় মসজিদেরই দোতলায়। এরপর মসজিদের মেঝেতে বসে টাকা গুনেন প্রায় দেড়শ মাদ্রাসা ছাত্র-শিক্ষকসহ ৭০ জন ব্যাংক কর্মকর্তা।

এবার ৩ মাস ২৬ দিন পর শনিবার (১৭ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৮টায় মসজিদের নয়টি দানবাক্স খুলে বের করা হয় ২৮ বস্তা টাকা।

এর আগে, গত ২০ এপ্রিল এই মসজিদের দানবাক্সে পাওয়া গিয়েছিলো ২৭ বস্তা টাকা। যা গণনা করে টাকার পরিমাণ দাঁড়ায় সাত কোটি ৭৮ লাখ ৬৭ হাজার ৫৩৭ টাকা।

দানবাক্সের নগদ টাকা ছাড়াও প্রতিদিন পাওয়া গরু-ছাগলসহ বিভিন্ন সামগ্রী বিক্রি করে টাকা রূপালী ব্যাংকে রাখা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে কমেছে টাকার পরিমাণ

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৯:২৪:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৪

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার কমেছে টাকার পরিমাণ। তিন মাস ২৬ দিনে মসজিদের নয়টি দান দানবাক্সে পাওয়া ২৮ বস্তা টাকা। শনিবার (১৭ আগস্ট) দিনভর গণনা শেষে পাওয়া গেলো সাত কোটি ২২ লাখ ১৩ হাজার ৪৬ টাকা। এছাড়াও রয়েছে স্বর্ণালঙ্কার ও বিদেশি মুদ্রা।

এই অর্থ দিয়ে আগে জেলার মসজিদ, মাদ্রাসা ও এতিমখানার উন্নয়নসহ গরিব মেধাবী ছাত্রদের জন্য ব্যয় করা হলেও এবার পাগলা মসজিদের স্থানে আন্তর্জাতিক মানের কমপ্লেক্স বানানোর কাজে এসব টাকা ব্যয় হবে। তাই ব্যাংকে জমানো হচ্ছে এসব টাকা। এমনটাই জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

মসজিদের লোহার প্রতিটি দানসিন্ধুক খুলতেই দেখা যায় টাকা আর টাকা। প্রথমে এসব টাকা বস্তায় ভরে নেয়া হয় মসজিদেরই দোতলায়। এরপর মসজিদের মেঝেতে বসে টাকা গুনেন প্রায় দেড়শ মাদ্রাসা ছাত্র-শিক্ষকসহ ৭০ জন ব্যাংক কর্মকর্তা।

এবার ৩ মাস ২৬ দিন পর শনিবার (১৭ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৮টায় মসজিদের নয়টি দানবাক্স খুলে বের করা হয় ২৮ বস্তা টাকা।

এর আগে, গত ২০ এপ্রিল এই মসজিদের দানবাক্সে পাওয়া গিয়েছিলো ২৭ বস্তা টাকা। যা গণনা করে টাকার পরিমাণ দাঁড়ায় সাত কোটি ৭৮ লাখ ৬৭ হাজার ৫৩৭ টাকা।

দানবাক্সের নগদ টাকা ছাড়াও প্রতিদিন পাওয়া গরু-ছাগলসহ বিভিন্ন সামগ্রী বিক্রি করে টাকা রূপালী ব্যাংকে রাখা হয়।