ঢাকা ০৫:২২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তীব্র গরমে পুড়ছে সিলেট

আবুল কাশেম রুমন, সিলেট
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ১১:৩৯:৫৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪ ৫৭ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সিলেটে ৩৯ দশমিক দুই ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে তীব্র গরম পড়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) সিলেটের তাপমাত্রা ছিলো ৩৬ দশমিক দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) থেকেই কড়া রোদ আর তীব্র গরমে জনজীবনে নাভিশ্বাস উঠেছে। মাঝে মধ্যে মেঘের আড়ালে সূর্য ঢাকা পড়লেও তেজ কমেনি। ভ্যাপসা গরমে ত্রাহি অবস্থা বিরাজ করছিলো সর্বত্র সারাদিন। সন্ধ্যার আগে কিছুটা শীতল হাওয়া বইলেও ঘরে অবস্থারত এবং কর্মব্যস্ত মানুষের মাঝে তার প্রভাব পড়েনি। সন্ধ্যার পর গরম অনুভূত হয় অনেক বেশি।

এদিকে, কারফিউ শিথিল এরপর শুক্রবার দিনে রোদ-গরম উপেক্ষা করে কাজে বের হন মানুষ। ঘেমে নেয়ে নাকাল হয়ে অনেককে কাজে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। রিকশাওয়ালা ও শ্রমজীবীরা অন্যান্য সময় গরমে ক্লান্তিতে জিরিয়ে নিলেও শুক্রবার তা করতে দেখা যায়নি অনেককে।

নগরীর রিকাবীবাজারে সকাল ১১টার দিকে এক রিকশাওয়ালা বলেন, অন্য সময় হলে এক ট্রিপ দিয়ে কিছুটা জিরিয়ে নিতাম। কিন্তু গত এক সপ্তাহ খুব খারাপ গিয়েছে কারফিউ নিয়ে। তাই আজ যত কষ্টই হোক কম জিরিয়ে টিপ মারছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

তীব্র গরমে পুড়ছে সিলেট

সংবাদ প্রকাশের সময় : ১১:৩৯:৫৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪

সিলেটে ৩৯ দশমিক দুই ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে তীব্র গরম পড়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) সিলেটের তাপমাত্রা ছিলো ৩৬ দশমিক দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) থেকেই কড়া রোদ আর তীব্র গরমে জনজীবনে নাভিশ্বাস উঠেছে। মাঝে মধ্যে মেঘের আড়ালে সূর্য ঢাকা পড়লেও তেজ কমেনি। ভ্যাপসা গরমে ত্রাহি অবস্থা বিরাজ করছিলো সর্বত্র সারাদিন। সন্ধ্যার আগে কিছুটা শীতল হাওয়া বইলেও ঘরে অবস্থারত এবং কর্মব্যস্ত মানুষের মাঝে তার প্রভাব পড়েনি। সন্ধ্যার পর গরম অনুভূত হয় অনেক বেশি।

এদিকে, কারফিউ শিথিল এরপর শুক্রবার দিনে রোদ-গরম উপেক্ষা করে কাজে বের হন মানুষ। ঘেমে নেয়ে নাকাল হয়ে অনেককে কাজে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। রিকশাওয়ালা ও শ্রমজীবীরা অন্যান্য সময় গরমে ক্লান্তিতে জিরিয়ে নিলেও শুক্রবার তা করতে দেখা যায়নি অনেককে।

নগরীর রিকাবীবাজারে সকাল ১১টার দিকে এক রিকশাওয়ালা বলেন, অন্য সময় হলে এক ট্রিপ দিয়ে কিছুটা জিরিয়ে নিতাম। কিন্তু গত এক সপ্তাহ খুব খারাপ গিয়েছে কারফিউ নিয়ে। তাই আজ যত কষ্টই হোক কম জিরিয়ে টিপ মারছি।