ঢাকা ১২:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জয়পুরহাট থানা থেকে লুট হওয়া ৭ অস্ত্র এখনো উদ্ধার হয়নি

সুজন কুমার মন্ডল ,জয়পুরহাট
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৯:৪২:৪১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১১ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

জয়পুরহাট সদর থানার অস্ত্রাগার থেকে লুট হওয়া ৪৪টি আগ্নেয়াস্ত্রের মধ্যে এখনো ৭টি অস্ত্র উদ্ধার হয়নি। বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস) ফারজানা হোসেন এ তথ্য জানান।

জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। ওইদিন বিকেলে আনন্দ মিছিলের এক পর্যায়ে বিক্ষুব্ধ জনতা জয়পুরহাট সদর থানায় হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। এক পর্যায়ে সেনাবাহিনী গিয়ে পুলিশ সদস্যদের উদ্ধার করে।

আগুনে থানার হেফাজতে থাকা কিছু মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় লুটপাটও করা হয়। বিক্ষুব্ধ জনতা থানার অস্ত্রগারের তালা ভেঙে অস্ত্র লুট করে নিয়ে যায়। সে সময় মেহেদী নামে এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এরপর আনসার সদস্যরা থানা পাহারার দায়িত্বে ছিলেন। থানার লুট হওয়া কিছু অস্ত্র পরিত্যক্ত অবস্থায় আনসার, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর কাছে জমা দেয়া হয়।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) ফারজানা হোসেন বলেন, গত ৫ আগস্ট জয়পুরহাট সদর থানার অস্ত্রাগার থেকে ৪৪টি অস্ত্র খোয়া যায়। এখন পর্যন্ত ৩৭টি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। সাতটি অস্ত্র এখনো উদ্ধার হয়নি। এরমধ্যে ছয়টি পিস্তল ও একটি রাইফেল রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

জয়পুরহাট থানা থেকে লুট হওয়া ৭ অস্ত্র এখনো উদ্ধার হয়নি

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৯:৪২:৪১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

জয়পুরহাট সদর থানার অস্ত্রাগার থেকে লুট হওয়া ৪৪টি আগ্নেয়াস্ত্রের মধ্যে এখনো ৭টি অস্ত্র উদ্ধার হয়নি। বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস) ফারজানা হোসেন এ তথ্য জানান।

জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। ওইদিন বিকেলে আনন্দ মিছিলের এক পর্যায়ে বিক্ষুব্ধ জনতা জয়পুরহাট সদর থানায় হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। এক পর্যায়ে সেনাবাহিনী গিয়ে পুলিশ সদস্যদের উদ্ধার করে।

আগুনে থানার হেফাজতে থাকা কিছু মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ সময় লুটপাটও করা হয়। বিক্ষুব্ধ জনতা থানার অস্ত্রগারের তালা ভেঙে অস্ত্র লুট করে নিয়ে যায়। সে সময় মেহেদী নামে এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এরপর আনসার সদস্যরা থানা পাহারার দায়িত্বে ছিলেন। থানার লুট হওয়া কিছু অস্ত্র পরিত্যক্ত অবস্থায় আনসার, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর কাছে জমা দেয়া হয়।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) ফারজানা হোসেন বলেন, গত ৫ আগস্ট জয়পুরহাট সদর থানার অস্ত্রাগার থেকে ৪৪টি অস্ত্র খোয়া যায়। এখন পর্যন্ত ৩৭টি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। সাতটি অস্ত্র এখনো উদ্ধার হয়নি। এরমধ্যে ছয়টি পিস্তল ও একটি রাইফেল রয়েছে।