ঢাকা ০৫:২০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বঙ্গবন্ধুর প্রতিষ্ঠিত ইসলামিক ফাউন্ডেশন নিয়ে ষড়যন্ত্র স্বাধীনতা বিরোধীদের

ঘুষ বাণিজ্যে দুই শতাধিক চাকরি দিয়েছেন সচিব হামিদ জমাদ্দার

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ১২:১৯:১৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪ ১০৯ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রতিষ্ঠিত ইসলামিক ফাউন্ডেশনকে নিয়ে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শুরু করেছে স্বাধীনতা বিরোধী ও জামাত পন্থী ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কতিপয় আমলা ও কর্মকর্তা। ইসলামিক ফাউন্ডেশন যখন ইসলাম প্রচার-প্রসারের পাশাপাশি সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়ন করে সরকারকে সহযোগিতা করছে। ঠিক সেই সময় সরকার বিরোধী চক্রটি প্রশাসনে কিছু ঘাপটি মারা আমলা এই প্রতিষ্ঠানকে অকার্যকর প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার জন্য চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। এমন তথ্য জানা গেছে অভিযোগ সূত্রে। ধর্মমন্ত্রনালয়ে সচিব ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কতিপয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ধর্মন্ত্রনালয় ও দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এই অভিযোগ করা হয়েছে।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) সচিব দায়িত্ব পালনকালে প্রশ্নফাঁস জালিয়াতি চক্রের সাথে যোগসাজশে বিপুল অর্থ কামিয়েছেন। তার আত্মীয়-স্বজনসহ প্রায় ৩০ জনকে অবৈধভাবে চাকরি দিয়েছেন। এছাড়া ঘুষ-বাণিজ্যে আরও দুই শতাধিক চাকরি দিয়েছেন।

অভিযোগে উল্লেখ্য করা হয়, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অসাধু কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি, হজ্ব নিয়ে অব্যবস্থাপনার বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। ইসলামিক ফাউণ্ডেশন অযোগ্য বিতর্কিত কর্মকর্তাদের স্বেচ্ছাচারিতায়সহ বিভিন্ন অভিযোগকে কেন্দ্র করে ধর্ম মন্ত্রণালয়ে ও ইসলামিক ফাউণ্ডেশনে অস্থিরতা দাপ্তরিক কাজে স্থবিরতা চলছে। শুধু তাই নয়, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিধি বহির্ভূত ফাউন্ডেশন অযাচিত হস্তক্ষেপসহ ইফার গাড়িসহ বিভিন্ন সম্পদের অপব্যবহার করছেন।

সূত্রে জানা গেছে, ধর্ম সচিবের মু. আ. হামিদ জমাদ্দারের অধীনস্থদের বিধি বর্হিঃভুত দাপ্তরিক কাজ করতে বাধ্য করে। কেউ অপারগতা প্রকাশ করার সাহস পায়না। ইফা একটি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা একজন ডিজি নির্বাহি প্রধান হিসেবে এ প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার নিয়ম। কিন্তু ইফার বিধিমালা অবৈধভাবে সংশোধন করে এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান ক্ষমতা মমন্ত্রনালয়ের অধিনে করে নেয়। সেজন্য সচিব হিসেবে তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করে ইসলামিক ফাউণ্ডেশন গর্ভনর বোর্ড সংশ্লিষ্ট দপ্তরে সর্বময় ক্ষমতা প্রয়োগ করে এ প্রতিষ্ঠানটির স্বতন্ত্র স্বকীয়তা ধ্বংসে লিপ্ত।

অভিযোগে আরও জানা গেছে, ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচন সাংবিধানিক সংকট তৈরির অপচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ায় কিছু অসাধু আমলারা সরকারবিরোধী অপশক্তির ইন্ধনে ধর্ম মন্ত্রনালয়ে আবারও অরাজক পরিস্থিতি তৈরিতে লিপ্ত হয়েছে। বিশেষ করে ২০২৪ সালের হজ্বে অনিয়মের অভিযোগ করেন বেসরকারি হজ্ব এসোসিয়েশন (হাব) সভাপতি। তিনি একটি সেমিনারে তথ্য ভিত্তিক এবারের হজ্বকেন্দ্রিক ব্যাপক অনিয়ম-অব্যবস্থাপনার সমস্যা তৈরিতে ধর্ম সচিব মু: আ: হামিদ জমাদ্দারসহ একটি চক্রের অপতৎপরতা তুলে ধরেন। হজ্জ কেলেংকারী রোধে হাবের সভাপতি ও ধর্মমন্ত্রী ২০ হাজার হজ্ব যাত্রীর ভিসা অনিশ্চিত হওয়ায় তাৎক্ষনিক প্রধানমন্ত্রী সৌদি সরকারকে অনুরোধ করায় ভিসাগুলো ডেলিভারি পায়। এতে প্রধানমন্ত্রীকে দায়িত্ব পালন করতে হয়, যা ভাবমূর্তির প্রশ্ন শুধুমাত্র সচিব সিন্ডিকেটের ষড়যন্ত্রের জন্য।

এছাড়া ধর্ম সচিব মু: আবদুল হামিদ জমাদ্দার বর্তমানে অবৈধভাবে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের দুটি গাড়ি ব্যবহার করছেন। যা দাপ্তরিক বিধি লংঘন। ফাউন্ডেশনের চতুর্থ গ্রেডের একজন কর্মকর্তার প্রাপ্য গাড়ি নিয়ে সচিব তার পিএস-টুকে দিয়েছেন। যার নম্বর ঢাকা মেট্রো খ-১১৯৩৭৫। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আউট সোর্সিংয়ের গাড়ি (নম্বর ঢাকা মেট্রো-ঘ ১৩৫২৯২) মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত দেখিয়ে সচিবের স্ত্রীকে দেয়া হয়েছে। ইসলমিক ফাউন্ডেশনের আরও দুটি গাড়ি ধর্ম সচিবের দপ্তরে সংযুক্ত আছে। এর মধ্যে একটি তিনি নিজে ব্যবহার করেন। আরেকটি তার বাসার কাজে নিয়োজিত রয়েছে। এই গাড়ি দুটির চালক হিসেবে আছেন মো. মাসুদুর রহমান ও মো. জহিরুল ইসলাম। সরকারের টাকায় জ্বালানি ও চালকদের বেতনসহ সব খরচ দেওয়া হলেও চারটি গাড়ি সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কাজে ব্যবহার করছেন ধর্ম সচিব। অথচ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন প্রকল্পের কাজে গাড়ি পাওয়া যাচ্ছে না।

জানা যায়, বাইতুল মোকাররম জাতীয় মসজিদটি অব্যবস্থাপনা চরমে পৌঁছেছে। পূর্ব গেটের নিজস্ব রাস্তাটি আবারও ক্রিড়া ভবন সিটি কর্পোরেশনের সহযোগীতায় দখলে নিয়েছে। সন্ধ্যার পরে মসজিদের দক্ষিণ পূর্ব কর্নারে পতিতা ও মাদকের আসর বসে এবং চারিদিকে হকারদের দখলে তাদের দৌরাত্মে মসজিদে নামাজের মুসুল্লি প্রবেশে প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়েছে। মসজিদে কমীর্র অভাবে ভিতরে পয় নিষ্কাশন ও পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন কর্তৃপক্ষের তদারকি নেই। এভাবে প্রতিটি সেকশনের স্থবিরতা অনিয়ম চলছে। ধর্ম সচিবের স্বেচ্ছাচারীতা অনিয়মের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিতে না পারায় তিনি দিন দিন আরও দুর্নীতির পাহাড় গড়ছেন। এতে করে সরকারের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে। অন্যদিকে মন্ত্রণালয় ও ফাউন্ডেশনে কর্মকর্তা কর্মচারী সরকার বিরোধীরা আরও সক্রিয় উঠেছে। অবিলম্বে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সরকারকে অত্র প্রতিষ্ঠানের জামাতি আমলা ও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু প্রতিষ্ঠিত জন্মলগ্ন থেকে ইসলামিক ফাউন্ডেশন ধর্মের প্রচার ও প্রসারের পাশাপাশি সরকার নির্দেশিত কর্মসূচী বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। বর্তমান মহাপরিচালক তিনি কৃষিভিত্তিক আমলা তাকে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহা পরিচালকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী কেন কোটি কোটি টাকা ব্যায় করে সমগ্র দেশে মডেল মসজিদ করছে। এ নিয়ে প্রায় অফিসে কটুক্তি বকাবকি করে বলে এই অহেতুক করা হয়েছে। এ মসজিদে মুসুল্লিরা নামাজ পড়বে না।

ইফার ডিজি অনৈতিকভাবে প্রতিদিন ইমাম ট্রেনিং, গনশিক্ষা ট্রেনিং ও সভা সেমিনারে প্রতি বেইসে মোটা অংকের প্রায় ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকার সম্মানি বিল ভাউচার বানিয়ে লোপাটে মত্ত। ঢাকার বাইরে প্রায় অফিসিয়াল টোর করে বিধি বর্হিভূত মোটা অংকের বিল বাগিয়ে নেন। মোদ্দা কথা ইসলামিক ফাউণ্ডেশনের ইতিহাসে সবচেয়ে অযোগ্য ডিজি হওয়ায় প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম কর্ম পদ্ধতি পরিচালনায় তিনি ব্যর্থতার প্রমাণ দিচ্ছেন এবং লোলপাটের স্বর্গরাজ্যের পরিণত করছেন।

ইতিমধ্যে ইফার বোর্ড অফ গভনর্রস কমিটির সভায় ধর্ম সচিব হামিদ জমাদারের অতি আগ্রহে ইসলামিক ফাউণ্ডেশন প্রধান কার্যালয়ের সম্মুখে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল (মুর্তি) নির্মাণের সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। এ বিষয়ে অতি উৎসাহী ধর্ম সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার তার হীন উদ্দেশ্য রয়েছে।

সূত্রমতে, ইফা বোর্ড অফ গভর্নর বডিতে অযোগ্য বিতর্কিত এমন কয়েকজনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। সে তালিকায় সচিবের হস্তক্ষেপে সচিবালয় মসজিদের ইমাম যার গ্রেড তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী তাকে গভর্নর মেম্বার করা হয়েছে। আরও কয়েকজন অযোগ্যকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এটি ইফার বিধি লংঘন করা হয়েছে। অবিলম্বে তাদেরকে বোর্ড অব গভর্ণর থেকে বাদ দিতে হবে। পূর্ণরায় এ বোর্ড পুনর্গঠন করে যোগ্য গভর্নর নিয়োগ করতে হবে।

‘মসজিদভিত্তিক শিশু গণশিক্ষা কার্যক্রম’ শীর্ষক ৭ষ্ঠ পর্যায় প্রকল্পটি অনুমোদিত এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। এ প্রকল্পে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের লাগামছাড়া অনিয়ম আর দুর্নীতি কোনোভাবেই থামছে না। ইফার গনশিক্ষার সহকারি কর্মকর্তা দম্পত্তি মুহাম্মদ আলমান হোসেন ও মারিয়াম ফাতেমা দু’জন একই প্রতিষ্ঠানে চাকরি সুবাদে গত কয়েক বছরে হয়েছেন অঢেল অবৈধ সম্পদের মালিক। অভিযোগ রয়েছে ‘মসজিদভিত্তিক শিশু গণশিক্ষা কার্যক্রম’ ৪৫০ জন ফিল্ড অফিসার ও ফিল্ড সুপারভাইজার চাকুরি উন্নয়ন খাত হতে রাজেস্ব অন্তরর্ভুক্ত করে দেয়ার নামে প্রভাবিত করে প্রতিজন থেকে ১৫ হাজার টাকা করে ৭৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। ২০২৪ সালের মে মাসে আবারও পূনরায় রাজেস্বও নামে ঘুম বাণিজ্য হিসেবে প্রতিজন হতে ২৫ হাজার টাকা ঘুষ উত্তোলন করেন তিনি। এরমধ্যে যারা দিতে চাচ্ছেনা তাদের চাকরি বদলীসহ চাকুরিচ্যুতির হুমকি দিচ্ছে। ইতোমধ্যে তার বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ দায়ের হওয়ায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে সে অনৈতিক ভাবে মেনেজ করে একই বিভাগের হেড অফিসে প্রায় ১৮ বছর হতে থেকে অপকর্মে লিপ্ত রয়েছে।

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দারকে একাধিকবার ফোন ও সরাসরি জানতে চাইলে তিনি অপারগতা প্রকাশ করেন।

জাকাত বিভাগে চরম অনিয়ম দুর্নীতি। এই বিভাগে পরিচালক পদসহ গবেষণা বিভাগ,অনুবাদ সংকলন বিভাগে লোপাট করতে ধর্ম সচিবের আজ্ঞাবহ উপ পরিচালক ড.হারুন অর রশীদকে বসানো হয়েছে। যা বিধি মোতাবেক নয় একজন উপ পরিচালক হয়তো একটি বিভাগের দায়িত্ব পালন করতে পারে কিন্ত দুটি বিভাগের পরিচালকের দায়িত্ব পালন ইফা আইন বিধি বর্হিঃভুত অবৈধ। এছাড়া তার বিরুদ্ধে অতীতে জেলা পর্যায় থাকা কালিন জামাত শিবিরের কর্মকান্ডে লিপ্ত অর্থ তসরুপ সহ দাপ্তরিক কাজের বহু অনিয়ম পাওয়া গেছে। জঙ্গি অভিযোগ জামাতি সংগঠনের সংশ্লিষ্টতা থাকায় ইতোমধ্যে গোয়েন্দা সংস্থার তাকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে এবং তদন্তে রয়েছেন সে মূহুর্তে তাকে গুরুত্বপূণ চারটি পদে অবৈধ পদায়ন করে ধর্ম সচিব আজ্ঞায় রয়েছেন।

আরও জানা গেছে, প্রকাশনা বিভাগটি ইফা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ এ বিভাগ হতে ধর্মীয় পুস্তকাদি শিক্ষা গবেষণা মুলক পত্র পত্রিকা প্রকাশিত হতো, লেখক বুদ্ধিজীবিদের পদযাত্রা ছিলো আজকে এ বিভাগের করুণ দশা। এখানেও একজন জামাতি ঘরনার অযোগ্য দুর্নীতিবাজ, অভিযুক্ত আবদুর রাজ্জাক উপ পরিচালককে প্রকাশনা পরিচালক পদে বসিয়ে আরো হালাল সনদ বিভাগ ও হাওর উন্নয়ন জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ প্রকল্প অতিরিক্ত দুটি দপ্তরের দায়িত্ব প্রদান করে সিন্ডিকেটের লোপাট চলছে। অপর একজন বিএনপি পন্হী অবৈধভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত আবদুল্লাহ আল মাসুদ উপ পরিচালক। এ অযোগ্য জঙ্গি মনোভাব পোষণ কারীকে আই সিটি বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রাখার পরও পরিকল্পনা বিভাগের পরিচালক পদে আসীন হয়ে আছে। এ সব অপকর্মের মূলে ধর্ম সচিব ও তার সিন্ডিকেট,ইফার এতো ভয়াবহ অনিয়মের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সচিব ইফার ডিজি ড.বশিরুল আলম জেগে ঘুমাচ্ছে । কারণ তার সামনে প্রমোশনের স্বপ্নে সে বিভোর সেজন্য ধর্ম সচিবের হামিদ জমাদ্দারের জ্বি আজ্ঞা বাহক।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

বঙ্গবন্ধুর প্রতিষ্ঠিত ইসলামিক ফাউন্ডেশন নিয়ে ষড়যন্ত্র স্বাধীনতা বিরোধীদের

ঘুষ বাণিজ্যে দুই শতাধিক চাকরি দিয়েছেন সচিব হামিদ জমাদ্দার

সংবাদ প্রকাশের সময় : ১২:১৯:১৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রতিষ্ঠিত ইসলামিক ফাউন্ডেশনকে নিয়ে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শুরু করেছে স্বাধীনতা বিরোধী ও জামাত পন্থী ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কতিপয় আমলা ও কর্মকর্তা। ইসলামিক ফাউন্ডেশন যখন ইসলাম প্রচার-প্রসারের পাশাপাশি সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়ন করে সরকারকে সহযোগিতা করছে। ঠিক সেই সময় সরকার বিরোধী চক্রটি প্রশাসনে কিছু ঘাপটি মারা আমলা এই প্রতিষ্ঠানকে অকার্যকর প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার জন্য চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। এমন তথ্য জানা গেছে অভিযোগ সূত্রে। ধর্মমন্ত্রনালয়ে সচিব ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কতিপয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ধর্মন্ত্রনালয় ও দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এই অভিযোগ করা হয়েছে।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) সচিব দায়িত্ব পালনকালে প্রশ্নফাঁস জালিয়াতি চক্রের সাথে যোগসাজশে বিপুল অর্থ কামিয়েছেন। তার আত্মীয়-স্বজনসহ প্রায় ৩০ জনকে অবৈধভাবে চাকরি দিয়েছেন। এছাড়া ঘুষ-বাণিজ্যে আরও দুই শতাধিক চাকরি দিয়েছেন।

অভিযোগে উল্লেখ্য করা হয়, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অসাধু কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি, হজ্ব নিয়ে অব্যবস্থাপনার বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। ইসলামিক ফাউণ্ডেশন অযোগ্য বিতর্কিত কর্মকর্তাদের স্বেচ্ছাচারিতায়সহ বিভিন্ন অভিযোগকে কেন্দ্র করে ধর্ম মন্ত্রণালয়ে ও ইসলামিক ফাউণ্ডেশনে অস্থিরতা দাপ্তরিক কাজে স্থবিরতা চলছে। শুধু তাই নয়, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিধি বহির্ভূত ফাউন্ডেশন অযাচিত হস্তক্ষেপসহ ইফার গাড়িসহ বিভিন্ন সম্পদের অপব্যবহার করছেন।

সূত্রে জানা গেছে, ধর্ম সচিবের মু. আ. হামিদ জমাদ্দারের অধীনস্থদের বিধি বর্হিঃভুত দাপ্তরিক কাজ করতে বাধ্য করে। কেউ অপারগতা প্রকাশ করার সাহস পায়না। ইফা একটি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা একজন ডিজি নির্বাহি প্রধান হিসেবে এ প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার নিয়ম। কিন্তু ইফার বিধিমালা অবৈধভাবে সংশোধন করে এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান ক্ষমতা মমন্ত্রনালয়ের অধিনে করে নেয়। সেজন্য সচিব হিসেবে তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করে ইসলামিক ফাউণ্ডেশন গর্ভনর বোর্ড সংশ্লিষ্ট দপ্তরে সর্বময় ক্ষমতা প্রয়োগ করে এ প্রতিষ্ঠানটির স্বতন্ত্র স্বকীয়তা ধ্বংসে লিপ্ত।

অভিযোগে আরও জানা গেছে, ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচন সাংবিধানিক সংকট তৈরির অপচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ায় কিছু অসাধু আমলারা সরকারবিরোধী অপশক্তির ইন্ধনে ধর্ম মন্ত্রনালয়ে আবারও অরাজক পরিস্থিতি তৈরিতে লিপ্ত হয়েছে। বিশেষ করে ২০২৪ সালের হজ্বে অনিয়মের অভিযোগ করেন বেসরকারি হজ্ব এসোসিয়েশন (হাব) সভাপতি। তিনি একটি সেমিনারে তথ্য ভিত্তিক এবারের হজ্বকেন্দ্রিক ব্যাপক অনিয়ম-অব্যবস্থাপনার সমস্যা তৈরিতে ধর্ম সচিব মু: আ: হামিদ জমাদ্দারসহ একটি চক্রের অপতৎপরতা তুলে ধরেন। হজ্জ কেলেংকারী রোধে হাবের সভাপতি ও ধর্মমন্ত্রী ২০ হাজার হজ্ব যাত্রীর ভিসা অনিশ্চিত হওয়ায় তাৎক্ষনিক প্রধানমন্ত্রী সৌদি সরকারকে অনুরোধ করায় ভিসাগুলো ডেলিভারি পায়। এতে প্রধানমন্ত্রীকে দায়িত্ব পালন করতে হয়, যা ভাবমূর্তির প্রশ্ন শুধুমাত্র সচিব সিন্ডিকেটের ষড়যন্ত্রের জন্য।

এছাড়া ধর্ম সচিব মু: আবদুল হামিদ জমাদ্দার বর্তমানে অবৈধভাবে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের দুটি গাড়ি ব্যবহার করছেন। যা দাপ্তরিক বিধি লংঘন। ফাউন্ডেশনের চতুর্থ গ্রেডের একজন কর্মকর্তার প্রাপ্য গাড়ি নিয়ে সচিব তার পিএস-টুকে দিয়েছেন। যার নম্বর ঢাকা মেট্রো খ-১১৯৩৭৫। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আউট সোর্সিংয়ের গাড়ি (নম্বর ঢাকা মেট্রো-ঘ ১৩৫২৯২) মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত দেখিয়ে সচিবের স্ত্রীকে দেয়া হয়েছে। ইসলমিক ফাউন্ডেশনের আরও দুটি গাড়ি ধর্ম সচিবের দপ্তরে সংযুক্ত আছে। এর মধ্যে একটি তিনি নিজে ব্যবহার করেন। আরেকটি তার বাসার কাজে নিয়োজিত রয়েছে। এই গাড়ি দুটির চালক হিসেবে আছেন মো. মাসুদুর রহমান ও মো. জহিরুল ইসলাম। সরকারের টাকায় জ্বালানি ও চালকদের বেতনসহ সব খরচ দেওয়া হলেও চারটি গাড়ি সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কাজে ব্যবহার করছেন ধর্ম সচিব। অথচ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন প্রকল্পের কাজে গাড়ি পাওয়া যাচ্ছে না।

জানা যায়, বাইতুল মোকাররম জাতীয় মসজিদটি অব্যবস্থাপনা চরমে পৌঁছেছে। পূর্ব গেটের নিজস্ব রাস্তাটি আবারও ক্রিড়া ভবন সিটি কর্পোরেশনের সহযোগীতায় দখলে নিয়েছে। সন্ধ্যার পরে মসজিদের দক্ষিণ পূর্ব কর্নারে পতিতা ও মাদকের আসর বসে এবং চারিদিকে হকারদের দখলে তাদের দৌরাত্মে মসজিদে নামাজের মুসুল্লি প্রবেশে প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়েছে। মসজিদে কমীর্র অভাবে ভিতরে পয় নিষ্কাশন ও পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন কর্তৃপক্ষের তদারকি নেই। এভাবে প্রতিটি সেকশনের স্থবিরতা অনিয়ম চলছে। ধর্ম সচিবের স্বেচ্ছাচারীতা অনিয়মের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিতে না পারায় তিনি দিন দিন আরও দুর্নীতির পাহাড় গড়ছেন। এতে করে সরকারের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে। অন্যদিকে মন্ত্রণালয় ও ফাউন্ডেশনে কর্মকর্তা কর্মচারী সরকার বিরোধীরা আরও সক্রিয় উঠেছে। অবিলম্বে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সরকারকে অত্র প্রতিষ্ঠানের জামাতি আমলা ও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু প্রতিষ্ঠিত জন্মলগ্ন থেকে ইসলামিক ফাউন্ডেশন ধর্মের প্রচার ও প্রসারের পাশাপাশি সরকার নির্দেশিত কর্মসূচী বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। বর্তমান মহাপরিচালক তিনি কৃষিভিত্তিক আমলা তাকে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহা পরিচালকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী কেন কোটি কোটি টাকা ব্যায় করে সমগ্র দেশে মডেল মসজিদ করছে। এ নিয়ে প্রায় অফিসে কটুক্তি বকাবকি করে বলে এই অহেতুক করা হয়েছে। এ মসজিদে মুসুল্লিরা নামাজ পড়বে না।

ইফার ডিজি অনৈতিকভাবে প্রতিদিন ইমাম ট্রেনিং, গনশিক্ষা ট্রেনিং ও সভা সেমিনারে প্রতি বেইসে মোটা অংকের প্রায় ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকার সম্মানি বিল ভাউচার বানিয়ে লোপাটে মত্ত। ঢাকার বাইরে প্রায় অফিসিয়াল টোর করে বিধি বর্হিভূত মোটা অংকের বিল বাগিয়ে নেন। মোদ্দা কথা ইসলামিক ফাউণ্ডেশনের ইতিহাসে সবচেয়ে অযোগ্য ডিজি হওয়ায় প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম কর্ম পদ্ধতি পরিচালনায় তিনি ব্যর্থতার প্রমাণ দিচ্ছেন এবং লোলপাটের স্বর্গরাজ্যের পরিণত করছেন।

ইতিমধ্যে ইফার বোর্ড অফ গভনর্রস কমিটির সভায় ধর্ম সচিব হামিদ জমাদারের অতি আগ্রহে ইসলামিক ফাউণ্ডেশন প্রধান কার্যালয়ের সম্মুখে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল (মুর্তি) নির্মাণের সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। এ বিষয়ে অতি উৎসাহী ধর্ম সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার তার হীন উদ্দেশ্য রয়েছে।

সূত্রমতে, ইফা বোর্ড অফ গভর্নর বডিতে অযোগ্য বিতর্কিত এমন কয়েকজনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। সে তালিকায় সচিবের হস্তক্ষেপে সচিবালয় মসজিদের ইমাম যার গ্রেড তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী তাকে গভর্নর মেম্বার করা হয়েছে। আরও কয়েকজন অযোগ্যকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এটি ইফার বিধি লংঘন করা হয়েছে। অবিলম্বে তাদেরকে বোর্ড অব গভর্ণর থেকে বাদ দিতে হবে। পূর্ণরায় এ বোর্ড পুনর্গঠন করে যোগ্য গভর্নর নিয়োগ করতে হবে।

‘মসজিদভিত্তিক শিশু গণশিক্ষা কার্যক্রম’ শীর্ষক ৭ষ্ঠ পর্যায় প্রকল্পটি অনুমোদিত এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। এ প্রকল্পে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের লাগামছাড়া অনিয়ম আর দুর্নীতি কোনোভাবেই থামছে না। ইফার গনশিক্ষার সহকারি কর্মকর্তা দম্পত্তি মুহাম্মদ আলমান হোসেন ও মারিয়াম ফাতেমা দু’জন একই প্রতিষ্ঠানে চাকরি সুবাদে গত কয়েক বছরে হয়েছেন অঢেল অবৈধ সম্পদের মালিক। অভিযোগ রয়েছে ‘মসজিদভিত্তিক শিশু গণশিক্ষা কার্যক্রম’ ৪৫০ জন ফিল্ড অফিসার ও ফিল্ড সুপারভাইজার চাকুরি উন্নয়ন খাত হতে রাজেস্ব অন্তরর্ভুক্ত করে দেয়ার নামে প্রভাবিত করে প্রতিজন থেকে ১৫ হাজার টাকা করে ৭৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। ২০২৪ সালের মে মাসে আবারও পূনরায় রাজেস্বও নামে ঘুম বাণিজ্য হিসেবে প্রতিজন হতে ২৫ হাজার টাকা ঘুষ উত্তোলন করেন তিনি। এরমধ্যে যারা দিতে চাচ্ছেনা তাদের চাকরি বদলীসহ চাকুরিচ্যুতির হুমকি দিচ্ছে। ইতোমধ্যে তার বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ দায়ের হওয়ায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে সে অনৈতিক ভাবে মেনেজ করে একই বিভাগের হেড অফিসে প্রায় ১৮ বছর হতে থেকে অপকর্মে লিপ্ত রয়েছে।

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দারকে একাধিকবার ফোন ও সরাসরি জানতে চাইলে তিনি অপারগতা প্রকাশ করেন।

জাকাত বিভাগে চরম অনিয়ম দুর্নীতি। এই বিভাগে পরিচালক পদসহ গবেষণা বিভাগ,অনুবাদ সংকলন বিভাগে লোপাট করতে ধর্ম সচিবের আজ্ঞাবহ উপ পরিচালক ড.হারুন অর রশীদকে বসানো হয়েছে। যা বিধি মোতাবেক নয় একজন উপ পরিচালক হয়তো একটি বিভাগের দায়িত্ব পালন করতে পারে কিন্ত দুটি বিভাগের পরিচালকের দায়িত্ব পালন ইফা আইন বিধি বর্হিঃভুত অবৈধ। এছাড়া তার বিরুদ্ধে অতীতে জেলা পর্যায় থাকা কালিন জামাত শিবিরের কর্মকান্ডে লিপ্ত অর্থ তসরুপ সহ দাপ্তরিক কাজের বহু অনিয়ম পাওয়া গেছে। জঙ্গি অভিযোগ জামাতি সংগঠনের সংশ্লিষ্টতা থাকায় ইতোমধ্যে গোয়েন্দা সংস্থার তাকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে এবং তদন্তে রয়েছেন সে মূহুর্তে তাকে গুরুত্বপূণ চারটি পদে অবৈধ পদায়ন করে ধর্ম সচিব আজ্ঞায় রয়েছেন।

আরও জানা গেছে, প্রকাশনা বিভাগটি ইফা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ এ বিভাগ হতে ধর্মীয় পুস্তকাদি শিক্ষা গবেষণা মুলক পত্র পত্রিকা প্রকাশিত হতো, লেখক বুদ্ধিজীবিদের পদযাত্রা ছিলো আজকে এ বিভাগের করুণ দশা। এখানেও একজন জামাতি ঘরনার অযোগ্য দুর্নীতিবাজ, অভিযুক্ত আবদুর রাজ্জাক উপ পরিচালককে প্রকাশনা পরিচালক পদে বসিয়ে আরো হালাল সনদ বিভাগ ও হাওর উন্নয়ন জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ প্রকল্প অতিরিক্ত দুটি দপ্তরের দায়িত্ব প্রদান করে সিন্ডিকেটের লোপাট চলছে। অপর একজন বিএনপি পন্হী অবৈধভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত আবদুল্লাহ আল মাসুদ উপ পরিচালক। এ অযোগ্য জঙ্গি মনোভাব পোষণ কারীকে আই সিটি বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রাখার পরও পরিকল্পনা বিভাগের পরিচালক পদে আসীন হয়ে আছে। এ সব অপকর্মের মূলে ধর্ম সচিব ও তার সিন্ডিকেট,ইফার এতো ভয়াবহ অনিয়মের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সচিব ইফার ডিজি ড.বশিরুল আলম জেগে ঘুমাচ্ছে । কারণ তার সামনে প্রমোশনের স্বপ্নে সে বিভোর সেজন্য ধর্ম সচিবের হামিদ জমাদ্দারের জ্বি আজ্ঞা বাহক।