ঢাকা ০৫:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গৃহবধূ ফারজানা হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

নোয়াখালী প্রতিনিধি
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৩:৪২:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন ২০২৪ ৪৯ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে গৃহবধূ ফারজানা হত্যার বিচার ও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে নিহতের স্বজন ও এলাকাবাসী।

নোয়াখালী জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) বেলা সোয়া ১১টার দিকে এই মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।

নিহত ফারজানা আক্তার (২২) সুবর্ণচর উপজেলার চরবৈশাখী গ্রামের বসির উল্যার মেয়ে। মানবন্ধনে নিহতের বড় ভাই মো.খবির উদ্দিন ও স্বজনরা অভিযোগ করে বলেন, ৫-৬ বছর আগে চরকলমি গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে জহিরুল ইসলামের সাথে তার বিয়ে হয়। জহির স্থানীয় বাজারে স্টিলের আলমারির ব্যবসা করেন। ব্যবসার সুবাদে তার দোকানে আসা একাধিক নারী গ্রাহকের সাথে সে পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। ফারজানা স্বামীর মোবাইলে একটি মেয়ের সাথে তার যৌথ ছবি দেখতে পান। এ নিয়ে প্রতিবাদ করলে স্বামী ফারজানাকে মারধর করে। স্বামীর পরকীয়ার বিষয়টি আমাদের জানানোর কারণে স্বামীসহ পরিবারের অপরাপর সদস্যরা ফারজানাকে হত্যা করে আত্মহত্যার নাটক সাজায়।

উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) রাতে উপজেলার চরকলমি গ্রামে এই হত্যার ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর থেকে স্বামী জহির পলাতক।

কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি প্রণব চৌধুরী বলেন, এ ঘটনায় হত্যা মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

গৃহবধূ ফারজানা হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৩:৪২:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন ২০২৪

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে গৃহবধূ ফারজানা হত্যার বিচার ও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে নিহতের স্বজন ও এলাকাবাসী।

নোয়াখালী জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) বেলা সোয়া ১১টার দিকে এই মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।

নিহত ফারজানা আক্তার (২২) সুবর্ণচর উপজেলার চরবৈশাখী গ্রামের বসির উল্যার মেয়ে। মানবন্ধনে নিহতের বড় ভাই মো.খবির উদ্দিন ও স্বজনরা অভিযোগ করে বলেন, ৫-৬ বছর আগে চরকলমি গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে জহিরুল ইসলামের সাথে তার বিয়ে হয়। জহির স্থানীয় বাজারে স্টিলের আলমারির ব্যবসা করেন। ব্যবসার সুবাদে তার দোকানে আসা একাধিক নারী গ্রাহকের সাথে সে পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। ফারজানা স্বামীর মোবাইলে একটি মেয়ের সাথে তার যৌথ ছবি দেখতে পান। এ নিয়ে প্রতিবাদ করলে স্বামী ফারজানাকে মারধর করে। স্বামীর পরকীয়ার বিষয়টি আমাদের জানানোর কারণে স্বামীসহ পরিবারের অপরাপর সদস্যরা ফারজানাকে হত্যা করে আত্মহত্যার নাটক সাজায়।

উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) রাতে উপজেলার চরকলমি গ্রামে এই হত্যার ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর থেকে স্বামী জহির পলাতক।

কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি প্রণব চৌধুরী বলেন, এ ঘটনায় হত্যা মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।