ঢাকা ০৬:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্ত্রী ও দুই সন্তানকে হত্যার পর জমিতে পুঁতে রাখেন বাবা

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ১২:৪৯:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ মে ২০২৪ ৫২ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ময়মনসিংহের ত্রিশালে গর্তে পুতে রাখা তিনজনের মরদেহ মা ও তার দুই সন্তানের বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ। নিহত নারীর স্বামী তিনজনকে হত্যার পর মরদেহ পুঁতে রেখেছে বলে ধারণা পুলিশের।

মঙ্গলবার (২২ শে মে) ত্রিশাল উপজেলার কাকচর নয়াপাড়া গ্রামে পতিত জমিতে মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয়রা। পরে খবর পেয়ে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় পাওয়া যায়নি। তবে রাতে নিহতদের পরিচয় নিশ্চিত করে পুলিশ।

নিহতরা হলো- ত্রিশাল উপজেলার কাকচর নয়াপাড়া গ্রামের আলী হোসেনের স্ত্রী আমেনা বেগম (৩০) ও তার দুই ছেলের আবু বক্কর (৪) ও আনাস (২)।

এ বিষয়ে ত্রিশাল থানার ওসি কামাল হোসেন জানান, এনজিও থেকে নেওয়া ঋণের কিস্তির টাকা না দেয়ায় স্ত্রী আমেনা বেগমকে কারখানায় চাকরি দেয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে নিয়ে যান স্বামী আলী হোসেন। এরপর স্ত্রী আমেনা বেগম ও তার দুই সন্তানকে হত্যা করেন। হত্যার পর তাদের মরদেহ পতিত জমিতে পুঁতে রাখেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

স্ত্রী ও দুই সন্তানকে হত্যার পর জমিতে পুঁতে রাখেন বাবা

সংবাদ প্রকাশের সময় : ১২:৪৯:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ মে ২০২৪

ময়মনসিংহের ত্রিশালে গর্তে পুতে রাখা তিনজনের মরদেহ মা ও তার দুই সন্তানের বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ। নিহত নারীর স্বামী তিনজনকে হত্যার পর মরদেহ পুঁতে রেখেছে বলে ধারণা পুলিশের।

মঙ্গলবার (২২ শে মে) ত্রিশাল উপজেলার কাকচর নয়াপাড়া গ্রামে পতিত জমিতে মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয়রা। পরে খবর পেয়ে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় পাওয়া যায়নি। তবে রাতে নিহতদের পরিচয় নিশ্চিত করে পুলিশ।

নিহতরা হলো- ত্রিশাল উপজেলার কাকচর নয়াপাড়া গ্রামের আলী হোসেনের স্ত্রী আমেনা বেগম (৩০) ও তার দুই ছেলের আবু বক্কর (৪) ও আনাস (২)।

এ বিষয়ে ত্রিশাল থানার ওসি কামাল হোসেন জানান, এনজিও থেকে নেওয়া ঋণের কিস্তির টাকা না দেয়ায় স্ত্রী আমেনা বেগমকে কারখানায় চাকরি দেয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে নিয়ে যান স্বামী আলী হোসেন। এরপর স্ত্রী আমেনা বেগম ও তার দুই সন্তানকে হত্যা করেন। হত্যার পর তাদের মরদেহ পতিত জমিতে পুঁতে রাখেন।