ঢাকা ০৬:৫৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সহপাঠী ও প্রক্টরকে দায়ী করে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা

কুমিল্লা প্রতিনিধি
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ১২:৫৮:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ মার্চ ২০২৪ ১২১ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ফাইরুজ অবন্তিকা সহপাঠী ও প্রক্টরকে দায়ী করে আত্মহত্যা করেছেন। আত্মহত্যার আগে ফেসবুকে এক পোস্টে ঘটনার জন্য সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকীকে দায়ী করেন। একইসাথে আত্মহত্যার জন্য সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামকে দায়ী করেন ওই শিক্ষার্থী।

কুমিল্লা সদর উপজেলায় নিজ বাসায় শুক্রবার (১৫ মার্চ) রাত ১০টার দিকে গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা চেষ্টা করেন ফাইরুজ অবন্তিকা নামে জবি শিক্ষার্থী। এরপর তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের আইন বিভাগের ছাত্রী ছিলেন অবন্তিকা। আত্মহত্যার আগে ফেসবুক পোস্ট দেন তিনি।

অভিযোগের বিষয়ে আম্মান সিদ্দিকী বলেন, দীর্ঘদিন থেকে অবন্তিকার সাথে আমার কোন যোগাযোগ নেই। দোষী প্রমাণের জন্য এভিডেন্স দরকার।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, সহকারী প্রক্টরের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠার সাথে সাথে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

সহপাঠী ও প্রক্টরকে দায়ী করে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা

সংবাদ প্রকাশের সময় : ১২:৫৮:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ মার্চ ২০২৪

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ফাইরুজ অবন্তিকা সহপাঠী ও প্রক্টরকে দায়ী করে আত্মহত্যা করেছেন। আত্মহত্যার আগে ফেসবুকে এক পোস্টে ঘটনার জন্য সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকীকে দায়ী করেন। একইসাথে আত্মহত্যার জন্য সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামকে দায়ী করেন ওই শিক্ষার্থী।

কুমিল্লা সদর উপজেলায় নিজ বাসায় শুক্রবার (১৫ মার্চ) রাত ১০টার দিকে গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা চেষ্টা করেন ফাইরুজ অবন্তিকা নামে জবি শিক্ষার্থী। এরপর তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের আইন বিভাগের ছাত্রী ছিলেন অবন্তিকা। আত্মহত্যার আগে ফেসবুক পোস্ট দেন তিনি।

অভিযোগের বিষয়ে আম্মান সিদ্দিকী বলেন, দীর্ঘদিন থেকে অবন্তিকার সাথে আমার কোন যোগাযোগ নেই। দোষী প্রমাণের জন্য এভিডেন্স দরকার।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, সহকারী প্রক্টরের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠার সাথে সাথে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।