ঢাকা ০৬:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রেমিট্যান্স বেড়েছে, রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের ওপর

অর্থনৈতিক প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৬:৩৭:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ এপ্রিল ২০২৪ ৭৩ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঈদের আগেও চাঙা ছিলো রেমিট্যান্স প্রবাহ । আবারও বেড়েছে রিজার্ভ । তথ্যানুযায়ী, আইএমএফের গণনা পদ্ধতি বিপিএম- ৬ অনুযায়ী- রিজার্ভ এখন দু্ই হাজার দশ কোটি ডলারে পৌঁছেছে । যা ২৭ মার্চে ছিল এক হাজার ৯৪৫ কোটি ডলার ।

জানা গেছে, ঈদের আগে বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা । সেই সাথে বেড়েছে রপ্তানি প্রবাহও।এ কারণেই মূলত রিজার্ভ চাঙ্গা । এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, যা শুধু আইএমএফকে দেওয়া হয় । সেই হিসাবে দেশের ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ এখন ১৫ বিলিয়ন ডলারের ঘরে ।

প্রতি মাসে প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার হিসেবে এই রিজার্ভ দিয়ে ৩ মাসের আমদানি ব্যয় মেটাতে বাংলাদেশের জন্য কষ্টসাধ্য হবে। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকি প্রয়োজন। সেই মানদণ্ডে বাংলাদেশ এখন অনেকটা শেষ প্রান্তে ।

২০২৩- ২৪ অর্থবছরের শুরুতে গ্রোস রিজার্ভ ছিল ২৯ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলার । আর বিপিএম- ৬ অনুযায়ী ছিল, ২৩ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ডলার ।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, সংকটের কারণে রিজার্ভ থেকে বাজারে প্রচুর ডলার বিক্রি করা হচ্ছে । এছাড়া গত মাসে আকুর বিলও পরিশোধ হয়েছে । রপ্তানি ও রেমিট্যান্স প্রবাহ কম । এসব কারণেই মূলত রিজার্ভ কমছে ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

রেমিট্যান্স বেড়েছে, রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের ওপর

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৬:৩৭:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ এপ্রিল ২০২৪

ঈদের আগেও চাঙা ছিলো রেমিট্যান্স প্রবাহ । আবারও বেড়েছে রিজার্ভ । তথ্যানুযায়ী, আইএমএফের গণনা পদ্ধতি বিপিএম- ৬ অনুযায়ী- রিজার্ভ এখন দু্ই হাজার দশ কোটি ডলারে পৌঁছেছে । যা ২৭ মার্চে ছিল এক হাজার ৯৪৫ কোটি ডলার ।

জানা গেছে, ঈদের আগে বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা । সেই সাথে বেড়েছে রপ্তানি প্রবাহও।এ কারণেই মূলত রিজার্ভ চাঙ্গা । এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, যা শুধু আইএমএফকে দেওয়া হয় । সেই হিসাবে দেশের ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ এখন ১৫ বিলিয়ন ডলারের ঘরে ।

প্রতি মাসে প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার হিসেবে এই রিজার্ভ দিয়ে ৩ মাসের আমদানি ব্যয় মেটাতে বাংলাদেশের জন্য কষ্টসাধ্য হবে। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকি প্রয়োজন। সেই মানদণ্ডে বাংলাদেশ এখন অনেকটা শেষ প্রান্তে ।

২০২৩- ২৪ অর্থবছরের শুরুতে গ্রোস রিজার্ভ ছিল ২৯ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলার । আর বিপিএম- ৬ অনুযায়ী ছিল, ২৩ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ডলার ।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, সংকটের কারণে রিজার্ভ থেকে বাজারে প্রচুর ডলার বিক্রি করা হচ্ছে । এছাড়া গত মাসে আকুর বিলও পরিশোধ হয়েছে । রপ্তানি ও রেমিট্যান্স প্রবাহ কম । এসব কারণেই মূলত রিজার্ভ কমছে ।