ঢাকা ০৫:৩২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির ১১ বছর

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ১০:৩৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ৪৯ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বাংলাদেশের ইতিহাসে বড় ট্র্যাজেডি সাভারের রানা প্লাজা ধসের ১১ বছর ২৪ এপ্রিল। শোকাবহ এক দিন। রানা প্লাজা ধসে নিহত হয় অন্তত এক হাজার ১৩৮ জন শ্রমিক। আহত হন দুই হাজার ৪৩৮ জন শ্রমিক। ২০১৩ সালের এইদিনে সাভারে এই ঘটনা ঘটে।

সাভার বাসস্ট্যান্ডের পাশে অবস্থিত রানা প্লাজা। ভবনটিতে ছিলো তিনটি পোশাক কারখানা। শ্রমিকরা প্রতিদিনের মতো ঘটনার দিন সকাল ৮টায় কর্মস্থলে হাজির হয়েছিলেন। কাজ শুরু করেছিলেন নির্ধারিত সময়ে। সকাল সাড়ে ৯টার দিকে এক বিকট শব্দে ধসে পড়ল ভবনটি। শুরু হয় আহাজারি। একের পর এক বেরিয়ে আসতে থাকে মরদেহ। উদ্ধারে এগিয়ে আসে স্থানীয়রা। এরপর তাদের সাথে যুক্ত হন সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস, আনসার, র‍্যাব ও পুলিশ সদস্যরা। চলে উদ্ধার অভিযান।

রানা প্লাজার প্রথম তলায় ছিল বিভিন্ন দোকান। দ্বিতীয় তলায়ও ছিল দোকান আর ব্যাংক। তৃতীয় তলার নিউ ওয়েভ বটমস লিমিটেড, চতুর্থ ও পঞ্চম তলায় নিউ ওয়েভ স্টাইল লিমিটেডে এবং ফ্যানটম ট্যাক লিমিটেড, ষষ্ঠ ও সপ্তম তলায় ইথারটেক্স লিমিটেড গার্মেন্টস।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় মোমবাতি প্রজ্বালনের মাধ্যমে রানা প্লাজা ট্রাজেডিতে নিহতদের স্মরণ করেন তাদের স্বজন ও বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা। সাভারের রানা প্লাজার সামনে অবস্থিত অস্থায়ী বেদিতে মোমবাতি প্রজ্বলন কর্মসূচি ও নিহতদের স্বরণে কিছু সময় নীরবতা পালন করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির ১১ বছর

সংবাদ প্রকাশের সময় : ১০:৩৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪

বাংলাদেশের ইতিহাসে বড় ট্র্যাজেডি সাভারের রানা প্লাজা ধসের ১১ বছর ২৪ এপ্রিল। শোকাবহ এক দিন। রানা প্লাজা ধসে নিহত হয় অন্তত এক হাজার ১৩৮ জন শ্রমিক। আহত হন দুই হাজার ৪৩৮ জন শ্রমিক। ২০১৩ সালের এইদিনে সাভারে এই ঘটনা ঘটে।

সাভার বাসস্ট্যান্ডের পাশে অবস্থিত রানা প্লাজা। ভবনটিতে ছিলো তিনটি পোশাক কারখানা। শ্রমিকরা প্রতিদিনের মতো ঘটনার দিন সকাল ৮টায় কর্মস্থলে হাজির হয়েছিলেন। কাজ শুরু করেছিলেন নির্ধারিত সময়ে। সকাল সাড়ে ৯টার দিকে এক বিকট শব্দে ধসে পড়ল ভবনটি। শুরু হয় আহাজারি। একের পর এক বেরিয়ে আসতে থাকে মরদেহ। উদ্ধারে এগিয়ে আসে স্থানীয়রা। এরপর তাদের সাথে যুক্ত হন সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস, আনসার, র‍্যাব ও পুলিশ সদস্যরা। চলে উদ্ধার অভিযান।

রানা প্লাজার প্রথম তলায় ছিল বিভিন্ন দোকান। দ্বিতীয় তলায়ও ছিল দোকান আর ব্যাংক। তৃতীয় তলার নিউ ওয়েভ বটমস লিমিটেড, চতুর্থ ও পঞ্চম তলায় নিউ ওয়েভ স্টাইল লিমিটেডে এবং ফ্যানটম ট্যাক লিমিটেড, ষষ্ঠ ও সপ্তম তলায় ইথারটেক্স লিমিটেড গার্মেন্টস।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় মোমবাতি প্রজ্বালনের মাধ্যমে রানা প্লাজা ট্রাজেডিতে নিহতদের স্মরণ করেন তাদের স্বজন ও বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা। সাভারের রানা প্লাজার সামনে অবস্থিত অস্থায়ী বেদিতে মোমবাতি প্রজ্বলন কর্মসূচি ও নিহতদের স্বরণে কিছু সময় নীরবতা পালন করা হয়।