ঢাকা ০৬:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভাষানটেকে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: লিজাও মারা গেলো, বেঁচে রইল না কেউ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ১২:০১:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪ ৫২ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রাজধানীর মিরপুরের ভাষানটেকে কয়েল ধরাতে গিয়ে গ‍্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ লিজা (১৮) মারা গেছে। এ ঘটনায় দগ্ধ পরিবারের ৬ জনই মারা গেছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় লিজার মৃত্যু হয়।

হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. তরিকুল ইসলাম এর সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ভাষানটেকে দগ্ধ অবস্থায় নারী ও শিশুসহ ৬ জনকে বার্ন ইউনিটের জরুরী বিভাগে ভর্তি করা হয়েছিলো। এরমধ্যে শনিবার (২৭ এপ্রিল) সন্ধ্যায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় লিজাও মারা যায়। তার শরীরের ৩০ ভাগ পুড়ে গিয়েছিলো। এর আগে ১৩ এপ্রিল মেহেরুন্নেছা মারা যায়। তারপর ১৫ এপ্রিল সূর্য বানু, ১৬ এপ্রিল লিটন, শিশু লামিয়া (৭) ১৯ এপ্রিল ও শিশু সুজন (৮) ২৪ এপ্রিল দুপুরে মারা যায়।

উল্লেখ্য, চলতি মাসের ১২ তারিখ ভোর রাতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। পরে দগ্ধ অবস্থায় তাদের শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ভাষানটেকে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: লিজাও মারা গেলো, বেঁচে রইল না কেউ

সংবাদ প্রকাশের সময় : ১২:০১:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪

রাজধানীর মিরপুরের ভাষানটেকে কয়েল ধরাতে গিয়ে গ‍্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ লিজা (১৮) মারা গেছে। এ ঘটনায় দগ্ধ পরিবারের ৬ জনই মারা গেছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় লিজার মৃত্যু হয়।

হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. তরিকুল ইসলাম এর সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ভাষানটেকে দগ্ধ অবস্থায় নারী ও শিশুসহ ৬ জনকে বার্ন ইউনিটের জরুরী বিভাগে ভর্তি করা হয়েছিলো। এরমধ্যে শনিবার (২৭ এপ্রিল) সন্ধ্যায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় লিজাও মারা যায়। তার শরীরের ৩০ ভাগ পুড়ে গিয়েছিলো। এর আগে ১৩ এপ্রিল মেহেরুন্নেছা মারা যায়। তারপর ১৫ এপ্রিল সূর্য বানু, ১৬ এপ্রিল লিটন, শিশু লামিয়া (৭) ১৯ এপ্রিল ও শিশু সুজন (৮) ২৪ এপ্রিল দুপুরে মারা যায়।

উল্লেখ্য, চলতি মাসের ১২ তারিখ ভোর রাতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। পরে দগ্ধ অবস্থায় তাদের শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়।