ঢাকা ০৬:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশে আশ্রয় নিলো আরও ১৩ বিজিপি

কক্সবাবাজার প্রতিনিধি
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০২:১৪:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ৫৪ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) আরও ১৩ সদস্য টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) টেকনাফের নাফ নদী হয়ে তারা বাংলাদেশ প্রবেশ করে।

পরে কোস্টগার্ড তাদের বিজিবির নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়ন (১১ বিজিবি) এর কাছে হস্তান্তর করে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ২৭৪ জন বিজিপি বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।

বিজিবির সদর দফতরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম বলেন, নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের (১১ বিজিবি) অধীনে থাকা ২৭৪ জনের মধ্যে বিজিপি সদস্য ছাড়াও মিয়ানমারের সেনাও রয়েছে। এরমধ্যে মঙ্গলবার মধ্য রাত থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জন পালিয়ে আসে। মঙ্গলবার দিনে প্রবেশ করছিলো ১৮ জন। এর আগে সোমবার দুপুরে দুই সেনা সদস্য পালিয়ে আসে। এর আগে রবিবার টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে আসে বিজিপির আরও ১৪ জন সদস্য।

তিনি বলেন, তার আগে থেকে ১৮০ জন বিজিপি আশ্রয়রত ছিলো। এরমধ্যে গত ৩০ মার্চ মিয়ানমার সেনাবাহিনীর ৩ জন সদস্য নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। এর আগে ১১ মার্চ আশ্রয় নেয় ১৭৭ জন বিজিপি ও সেনাসদস্য।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির শুরুতে কয়েক দফায় বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিলো বিজিপি, সেনা সদস্য ও ইমিগ্রেশন কর্মকর্তাসহ মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৩৩০ জন। তাদের ১৫ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

বাংলাদেশে আশ্রয় নিলো আরও ১৩ বিজিপি

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০২:১৪:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪

মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) আরও ১৩ সদস্য টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) টেকনাফের নাফ নদী হয়ে তারা বাংলাদেশ প্রবেশ করে।

পরে কোস্টগার্ড তাদের বিজিবির নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়ন (১১ বিজিবি) এর কাছে হস্তান্তর করে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ২৭৪ জন বিজিপি বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।

বিজিবির সদর দফতরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম বলেন, নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের (১১ বিজিবি) অধীনে থাকা ২৭৪ জনের মধ্যে বিজিপি সদস্য ছাড়াও মিয়ানমারের সেনাও রয়েছে। এরমধ্যে মঙ্গলবার মধ্য রাত থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জন পালিয়ে আসে। মঙ্গলবার দিনে প্রবেশ করছিলো ১৮ জন। এর আগে সোমবার দুপুরে দুই সেনা সদস্য পালিয়ে আসে। এর আগে রবিবার টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে আসে বিজিপির আরও ১৪ জন সদস্য।

তিনি বলেন, তার আগে থেকে ১৮০ জন বিজিপি আশ্রয়রত ছিলো। এরমধ্যে গত ৩০ মার্চ মিয়ানমার সেনাবাহিনীর ৩ জন সদস্য নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। এর আগে ১১ মার্চ আশ্রয় নেয় ১৭৭ জন বিজিপি ও সেনাসদস্য।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির শুরুতে কয়েক দফায় বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিলো বিজিপি, সেনা সদস্য ও ইমিগ্রেশন কর্মকর্তাসহ মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৩৩০ জন। তাদের ১৫ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে।