ঢাকা ০৬:৪০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রতারণা মামলায় ইভ্যালি দম্পতি খালাস

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৫:০১:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪ ৬৯ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির এমডি মোহাম্মদ রাসেল ও প্রতিষ্ঠানেরর চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন প্রতারণা মামলায় খালাস পেয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৩ মে) দুপুরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল্লাহ এ রায় ঘোষণা করেন।

এর আগে চলতি বছরের ২৪ এপ্রিল যুক্তিতর্ক শেষে আদালত রায়ের জন্য ২৩ মে (বৃহস্পতিবার) ধার্য করেন। আসামিপক্ষ বাদীকে আদালতের সামনে পাওনা টাকা ফেরত দেয়। পরে আদালত তাদের খালাস প্রদান করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০২১ সালের ২৯ নভেম্বর বাদী আলী রেজা ফারুক একটি বাইক কেনার জন্য ২ লাখ ৯৬ হাজার ৩৪৮ টাকা নগদ ও বিকাশে ইভ্যালিকে পরিশোধ করেন। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে বাইক দিতে না পারায় আলী রেজা ফারুককে একটি চেক দেয় প্রতিষ্ঠানটি।

এরপর ২০২২ সালের ১৬ জানুয়ারি চেকটি ব্যাংকে জমা দিলে চেক ডিজঅনার হয়। পরে বাদী আসামিদের সাথে যোগাযোগ করে। তারা টাকা ফেরত দেবেন বলে জানান। পরে গড়িমসি করে টাকা আর ফেরত দেয়নি। এরপর তাদের লিগ্যাল নোটিশ দেয়া হলেও তারা টাকা ফেরত দেননি। এরপর বাদী সংশ্লিষ্ট আদালতে মামলাটি দায়ের করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

প্রতারণা মামলায় ইভ্যালি দম্পতি খালাস

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৫:০১:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির এমডি মোহাম্মদ রাসেল ও প্রতিষ্ঠানেরর চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন প্রতারণা মামলায় খালাস পেয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৩ মে) দুপুরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল্লাহ এ রায় ঘোষণা করেন।

এর আগে চলতি বছরের ২৪ এপ্রিল যুক্তিতর্ক শেষে আদালত রায়ের জন্য ২৩ মে (বৃহস্পতিবার) ধার্য করেন। আসামিপক্ষ বাদীকে আদালতের সামনে পাওনা টাকা ফেরত দেয়। পরে আদালত তাদের খালাস প্রদান করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০২১ সালের ২৯ নভেম্বর বাদী আলী রেজা ফারুক একটি বাইক কেনার জন্য ২ লাখ ৯৬ হাজার ৩৪৮ টাকা নগদ ও বিকাশে ইভ্যালিকে পরিশোধ করেন। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে বাইক দিতে না পারায় আলী রেজা ফারুককে একটি চেক দেয় প্রতিষ্ঠানটি।

এরপর ২০২২ সালের ১৬ জানুয়ারি চেকটি ব্যাংকে জমা দিলে চেক ডিজঅনার হয়। পরে বাদী আসামিদের সাথে যোগাযোগ করে। তারা টাকা ফেরত দেবেন বলে জানান। পরে গড়িমসি করে টাকা আর ফেরত দেয়নি। এরপর তাদের লিগ্যাল নোটিশ দেয়া হলেও তারা টাকা ফেরত দেননি। এরপর বাদী সংশ্লিষ্ট আদালতে মামলাটি দায়ের করেন।