ঢাকা ০২:৪৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পূর্ব মেদিনীপুরে নিমতৌড়িতে একগুচ্ছ প্রকল্প উদ্বোধন (ভিডিও)

শম্পা দাস ও সমরেশ রায় , কলকাতা
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ১১:৩২:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪ ৮৫ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পূর্ব মেদিনীপুরের নিমতৌড়িতে সোমবার (৪ মার্চ) মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একগুচ্ছ প্রকল্প উদ্বোধন করেন। উদ্বোধন অনুষ্ঠানটি হয় প্রশাসনিক ময়দানে, এদিন একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে, সরকারি বিভিন্ন স্কীমের সহায়তা তুলে দেন এলাকার মানুষদের হাতে।

তিনি আজ ৭ লক্ষ কুড়ি হাজার মানুষকে বিভিন্ন পরিষেবা পৌঁছে দেন, প্রায় ১ হাজার ৪৩৭ কোটি ১৭ লক্ষ টাকার শিলান্যাস হল।

তার মধ্যে ছিল নন্দীগ্রামে বাস টার্মিনাল, শংকরপুরের মৎস্য উন্নয়ন ,হলদিয়া টার্মিনাল ও রাস্তা নির্মাণ ,মহিষাদল ও নন্দীগ্রাম, এগরা ,বাজকুল রামনগর ব্লকের কালিনগর ভবানীপুর চক রাস্তা ,নন্দকুমার ব্লকের ট্যাংরাখালী রাস্তা নির্মাণের শুভ সূচনা করেন।

তারাও ১,৬৩৪ কোটি ৫৪ লক্ষ টাকা ,পূর্ব মেদিনীপুর ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং হাওড়া সহ নটি ব্লকে বিভিন্ন কাজের শুভ সূচনা করেন।।

বানান এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে নন্দীগ্রাম ১ নন্দকুমার ২ চন্ডিপুর এলাকায় জল সরবরাহ প্রকল্প সম্পূর্ণ হবে, মানুষের জলের অভাব হবে না।

এছাড়াও সমুদ্রে যারা মাছ ধরতে যান, তারা বর্ষা সময় সাইক্লোন হওয়ার ফলে, দুই মাস কোন মাছ ধরতে পারেন না, তাই তাদের মাসে ৫০০০ টাকা করে অনুদান দেবেন, এই দুই মাস সংসার চালাতে পারে। মহিষাদলে মহাত্মা গান্ধী বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি হবে।একটি সুপার স্পেশালিস্ট হসপিটাল তৈরি হবে।

পূর্ব মেদিনীপুরের তাম্রলিপ্ত মেডিকেল কলেজের , কোগেটে একটি ল্যাবরেটরি তৈরি হবে, একটি তাম্রলিপ্ত পৌরসভা তৈরি হবে। এছাড়াও এগরা, পিংলা, হেড়িয়া সহ বিভিন্ন এলাকায় ও ব্লকে ব্লকে রাস্তা তৈরীর কাজ শুরু হবে।

আমি সাধারণ মানুষের পাশে থেকে কাজ করার চেষ্টা করি, আর কেন্দ্রীয় সরকার আমাদের এখান থেকে টাকা ইনকাম করে নিয়ে চলে যায়।, ঝুড়িঝুড়ি মিথ্যে কথা বলে, আজ পশ্চিমবাংলায় একাধিক প্রকল্প আমি সাধারণ মানুষের জন্য পৌঁছে দিয়েছি, কন্যাশ্রী থেকে যুবশ্রী, স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড, শ্রম কার্ড ,স্বাস্থ্য সাথী, লক্ষী ভান্ডার,। পরিষেবায় মানুষ উপকৃত হচ্ছেন অথচ কেন্দ্রীয় সরকার মিত্ররা প্রচার করতে ছাড়েন না এবং আমাদের সাধারণ মানুষের কাজের টাকা আটকে রাখছেন। গরিব মানুষেরা ১০০ দিনের কাজ করে আজও তারা টাকা পাচ্ছেন না, তাই মিথ্যে বলে কিছু হবে না, বাংলায় কাজ করে দেখাক

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

পূর্ব মেদিনীপুরে নিমতৌড়িতে একগুচ্ছ প্রকল্প উদ্বোধন (ভিডিও)

সংবাদ প্রকাশের সময় : ১১:৩২:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪

পূর্ব মেদিনীপুরের নিমতৌড়িতে সোমবার (৪ মার্চ) মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একগুচ্ছ প্রকল্প উদ্বোধন করেন। উদ্বোধন অনুষ্ঠানটি হয় প্রশাসনিক ময়দানে, এদিন একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে, সরকারি বিভিন্ন স্কীমের সহায়তা তুলে দেন এলাকার মানুষদের হাতে।

তিনি আজ ৭ লক্ষ কুড়ি হাজার মানুষকে বিভিন্ন পরিষেবা পৌঁছে দেন, প্রায় ১ হাজার ৪৩৭ কোটি ১৭ লক্ষ টাকার শিলান্যাস হল।

তার মধ্যে ছিল নন্দীগ্রামে বাস টার্মিনাল, শংকরপুরের মৎস্য উন্নয়ন ,হলদিয়া টার্মিনাল ও রাস্তা নির্মাণ ,মহিষাদল ও নন্দীগ্রাম, এগরা ,বাজকুল রামনগর ব্লকের কালিনগর ভবানীপুর চক রাস্তা ,নন্দকুমার ব্লকের ট্যাংরাখালী রাস্তা নির্মাণের শুভ সূচনা করেন।

তারাও ১,৬৩৪ কোটি ৫৪ লক্ষ টাকা ,পূর্ব মেদিনীপুর ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং হাওড়া সহ নটি ব্লকে বিভিন্ন কাজের শুভ সূচনা করেন।।

বানান এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে নন্দীগ্রাম ১ নন্দকুমার ২ চন্ডিপুর এলাকায় জল সরবরাহ প্রকল্প সম্পূর্ণ হবে, মানুষের জলের অভাব হবে না।

এছাড়াও সমুদ্রে যারা মাছ ধরতে যান, তারা বর্ষা সময় সাইক্লোন হওয়ার ফলে, দুই মাস কোন মাছ ধরতে পারেন না, তাই তাদের মাসে ৫০০০ টাকা করে অনুদান দেবেন, এই দুই মাস সংসার চালাতে পারে। মহিষাদলে মহাত্মা গান্ধী বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি হবে।একটি সুপার স্পেশালিস্ট হসপিটাল তৈরি হবে।

পূর্ব মেদিনীপুরের তাম্রলিপ্ত মেডিকেল কলেজের , কোগেটে একটি ল্যাবরেটরি তৈরি হবে, একটি তাম্রলিপ্ত পৌরসভা তৈরি হবে। এছাড়াও এগরা, পিংলা, হেড়িয়া সহ বিভিন্ন এলাকায় ও ব্লকে ব্লকে রাস্তা তৈরীর কাজ শুরু হবে।

আমি সাধারণ মানুষের পাশে থেকে কাজ করার চেষ্টা করি, আর কেন্দ্রীয় সরকার আমাদের এখান থেকে টাকা ইনকাম করে নিয়ে চলে যায়।, ঝুড়িঝুড়ি মিথ্যে কথা বলে, আজ পশ্চিমবাংলায় একাধিক প্রকল্প আমি সাধারণ মানুষের জন্য পৌঁছে দিয়েছি, কন্যাশ্রী থেকে যুবশ্রী, স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড, শ্রম কার্ড ,স্বাস্থ্য সাথী, লক্ষী ভান্ডার,। পরিষেবায় মানুষ উপকৃত হচ্ছেন অথচ কেন্দ্রীয় সরকার মিত্ররা প্রচার করতে ছাড়েন না এবং আমাদের সাধারণ মানুষের কাজের টাকা আটকে রাখছেন। গরিব মানুষেরা ১০০ দিনের কাজ করে আজও তারা টাকা পাচ্ছেন না, তাই মিথ্যে বলে কিছু হবে না, বাংলায় কাজ করে দেখাক