পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উদ্যোগে ১৪০ ফ্লাট হস্তান্তরিত
![](https://bangla-times.com/wp-content/themes/Newspaper%20pro/assets/images/reporter.jpg)
- সংবাদ প্রকাশের সময় : ১২:২৩:৪০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০২৪ ৮১ বার পড়া হয়েছে
২৮ নম্বর ওয়ার্ডের পৌর প্রতিনিধি অয়ন চক্রবর্তীর পরিচালনায় এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় ও পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উদ্যোগে বুধবার (৬ই মার্চ) দুপুর একটায় কলকাতা পৌরসভার মহানাগরীক ও মন্ত্রী ফিরাদ হাকিম সহযোগিতায় ১০ এ, বি সি ওয়ার্ডস ইনস্টিটিউশন স্ট্রিট, এর সংযোগস্থলে, পাঁচ তলা বিশিষ্ট চারটি বিল্ডিং এ ২৫২ টি ফ্ল্যাটের মধ্যে ১৪০টি ফ্ল্যাট আজকে সাধারন মানুষের হাতে ফ্ল্যাটের চাবি বিনা পয়সায় তুলে দিলেন। ফ্ল্যাট গুলি আস্তে আস্তে হস্তান্তরিত করা হবে বলে জানান, পাঁচতলা বিশিষ্ট এই ফ্ল্যাটে ২৫২ জন পরিবার বাস করবে।
উদ্বোধন করেন মন্ত্রী ও কলকাতা পৌরসভার মহানাগরীক ফিরাদ হাকিম। উপস্থিত ছিলেন এলাকার বিধায়ক পরেশ পাল, উপস্থিত ছিলেন সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, মন্ত্রী শ্রী মতি শশী পাঁজা শিশু কল্যাণ মন্ত্রক, প্রাক্তন সাংসদ কুনাল ঘোষ, বরো চার এর চেয়ারপারসন, শ্রীমতি সাধনা বোস, বরো তিন এর চেয়ারপারসন অনিন্দ্য কিশোর রাউথ,সহ অন্যান্যরা।
যার প্রচেষ্টায় এই সুন্দর সূর্যতোণর এর উদ্বোধন হলো ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের পৌর প্রতিনিধি অয়ন চক্রবর্তী।
প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে এই সূর্যতোরণ আবাসনের শুভ সূচনা করলেন এবং প্রত্যেক প্রতিনিধির হাতে, ফ্ল্যাটের চাবি তুলে দিলেন, এরপর একে একে সকল অতিথিদের বরণ করে নেন, উত্তরীয় ব্যাচ পড়িয়ে, পুষ্পস্তবক ,মিষ্টি ও একটি করে আবাসন এর স্মারক দিয়ে।
পাঁচতলা বিশিষ্ট এই ফ্ল্যাট এবং প্রত্যেকটি আবাসনের আয়তন ২৮৫ বর্গফুট ,মোট ২৫২ টি ফ্যাট, তার মধ্যে আজকে ১৪০ টি হস্তান্তর হল। প্রত্যেকটি ফ্ল্যাটে থাকছে, নিজস্ব কিচেন ,বাথরুম এবং বেসিন সমেত একটি করে রুম।
সংক্ষিপ্ত বক্তৃতার মধ্য দিয়ে প্রত্যেক অতিথি বলেন,মুখ্যমন্ত্রী সবার পাশে থাকার চেষ্টা করেন, মানুষের কথা ভাবেন সাধারণ মানুষের জন্য কিছু করেন, তাই আজ এই রকম একটি জায়গায় যারা ভাঙ্গা ঘরে বাস করত, বর্ষা হলে চলাচলের পথ থাকত না রাস্তা জল জমে যেত, বিভিন্ন সরকার এসেছে গেছে কিন্তু এই মানুষগুলির কথা ভাবেনি। আমাদের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাদের কথা ভেবেছেন এবং তাদের জন্য কিছু করে দেখালেন, কোটি টাকা ব্যয়ে, এই আবাসন প্রকল্প তৈরি করে আজ অসহায় মানুষদের হাতে তুলে দিলেন, ২০১০ থেকে এই আবাসন তৈরীর কাজ শুরু হয়, আজ পুরোপুরি সম্পূর্ণ করে মানুষের হাতে তুলে দেওয়া হলো তাদের চাবি। আমরা সবাই মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং কলকাতা পৌর মহানগরী জনাব ফিরাদ হাকিম মহাশয়ের এর কাছে কৃতজ্ঞ।