ঢাকা ০৬:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নড়াইলে রেল প্রজেক্টের চোরাই মালামালসহ আটক-১

নড়াইল প্রতিনিধি
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৫:৪৭:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪ ৪৮ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার বসুপটি এলাকা থেকে রেল লাইন প্রজেক্টের কাজে ব্যবহৃত প্রায় ১৪ টন চোরাই মালামালসহ উজ্জল শেখ (৪০) নামে একজন কে আটক করেছে লোহাগড়া থানা পুলিশ। আটককৃত উজ্জল শেখ উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের বসুপটি গ্রামের বাবু মিয়ার ছেলে।

লিশ সূত্রে জানা গেছে, সোমবার (৪ মার্চ) ভোর রাতের দিকে উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের বসুপটি এলাকায় রেল প্রোজেক্টের চোরাইকৃত বিভিন্ন যন্ত্রাংশ একটি ট্রাক (যশোর-১১-৩১৮৪) বোঝাই করছিল। এ সময় গোপন সংবাদ পেয়ে লোহাগড়া থানা পুলিশের একটি দল চোরাই মালামাল ও বোঝাইকৃত ট্রাকটিসহ উজ্জ্বল শেখকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।

এব্যাপারে লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাঞ্চন কুমার রায় বলেন, চুরি হওয়া প্রজেক্ট এর সম্পূর্ণ যন্ত্রাংশ অবৈধভাবে বিক্রি হচ্ছিল। এসব জিনিস পত্র অকশন ছাড়া বিক্রয়ের কোনো সুযোগ নেই। এ রিপোর্ট লেখা পষর্ন্ত মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

নড়াইলে রেল প্রজেক্টের চোরাই মালামালসহ আটক-১

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৫:৪৭:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মার্চ ২০২৪

নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার বসুপটি এলাকা থেকে রেল লাইন প্রজেক্টের কাজে ব্যবহৃত প্রায় ১৪ টন চোরাই মালামালসহ উজ্জল শেখ (৪০) নামে একজন কে আটক করেছে লোহাগড়া থানা পুলিশ। আটককৃত উজ্জল শেখ উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের বসুপটি গ্রামের বাবু মিয়ার ছেলে।

লিশ সূত্রে জানা গেছে, সোমবার (৪ মার্চ) ভোর রাতের দিকে উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের বসুপটি এলাকায় রেল প্রোজেক্টের চোরাইকৃত বিভিন্ন যন্ত্রাংশ একটি ট্রাক (যশোর-১১-৩১৮৪) বোঝাই করছিল। এ সময় গোপন সংবাদ পেয়ে লোহাগড়া থানা পুলিশের একটি দল চোরাই মালামাল ও বোঝাইকৃত ট্রাকটিসহ উজ্জ্বল শেখকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।

এব্যাপারে লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাঞ্চন কুমার রায় বলেন, চুরি হওয়া প্রজেক্ট এর সম্পূর্ণ যন্ত্রাংশ অবৈধভাবে বিক্রি হচ্ছিল। এসব জিনিস পত্র অকশন ছাড়া বিক্রয়ের কোনো সুযোগ নেই। এ রিপোর্ট লেখা পষর্ন্ত মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।