ঢাকা ০৫:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেশের যেসব এলাকায় রোজা শুরু

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৯:৪৯:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪ ৯৯ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সেীদি আরবের সাথে মিল রেখে দেশের তিন জেলার বিভিন্ন গ্রামে রোজা পালন করা হচ্ছে। রোববার রাতে সেহরি খেয়ে সোমবার (১১ মার্চ) রোজা পালন করছেন।

জানা গেছে, সৌদি আরবে পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ায় সোমবার থেকে দেশটিতে রোজা পালন শুরু হয়েছে। এ খবরে চাঁদপুর, নোয়াখালী ও ফরিদপুরের বিভিন্ন গ্রামে রোজা পালন শুরু হয়।

গ্রাম হচ্ছে-চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ, সাদ্রা দরবারের আশপাশের গ্রাম, মতলব উত্তরের দেওয়ানকান্দি, নোয়াখালী পৌরসভা লক্ষ্মীনারায়ণপুর ও হরিনারায়ণপুর গ্রাম, বেগমগঞ্জ উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বসন্তবাগ ও ফাজিলপুর গ্রাম, বোয়ালমারী উপজেলার শেখর ও রুপাপাত ইউনিয়নের কাটাগড়, সহস্রাইল, মাইটকুমড়া, ভুলবাড়িয়া, রাখালতলী, বারাংকুলা, দড়ি সহস্রাইল এবং আলফাডাঙ্গা উপজেলার ইছাপাশা ও শুকুরহাটা গ্রাম। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি গ্রামে রোজা রাখছেন স্থানীয়রা।

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জের সাদ্রা দরবার শরিফের পীরজাদা ড. বাকী বিল্লাহ মিশকাত চৌধুরী বলেন, আগাম রোজা ও দুই ঈদ পালনের প্রবর্তক মাওলানা ইসহাক (রহ.)। প্রথম চাঁদ দেখার ভিত্তিতে রোজা, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা উদযাপনের নিয়ম চালু করেন।

১৯২৮ সালে চাঁদপুরে আগাম রোজা রাখাসহ ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা পালনের নিয়ম চালু করেন সাদ্রা দরবার শরিফের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ইসহাক (রা.)। তার অনুসারীরা এ প্রথা টিকিয়ে রাখেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

দেশের যেসব এলাকায় রোজা শুরু

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৯:৪৯:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪

সেীদি আরবের সাথে মিল রেখে দেশের তিন জেলার বিভিন্ন গ্রামে রোজা পালন করা হচ্ছে। রোববার রাতে সেহরি খেয়ে সোমবার (১১ মার্চ) রোজা পালন করছেন।

জানা গেছে, সৌদি আরবে পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ায় সোমবার থেকে দেশটিতে রোজা পালন শুরু হয়েছে। এ খবরে চাঁদপুর, নোয়াখালী ও ফরিদপুরের বিভিন্ন গ্রামে রোজা পালন শুরু হয়।

গ্রাম হচ্ছে-চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ, সাদ্রা দরবারের আশপাশের গ্রাম, মতলব উত্তরের দেওয়ানকান্দি, নোয়াখালী পৌরসভা লক্ষ্মীনারায়ণপুর ও হরিনারায়ণপুর গ্রাম, বেগমগঞ্জ উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বসন্তবাগ ও ফাজিলপুর গ্রাম, বোয়ালমারী উপজেলার শেখর ও রুপাপাত ইউনিয়নের কাটাগড়, সহস্রাইল, মাইটকুমড়া, ভুলবাড়িয়া, রাখালতলী, বারাংকুলা, দড়ি সহস্রাইল এবং আলফাডাঙ্গা উপজেলার ইছাপাশা ও শুকুরহাটা গ্রাম। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি গ্রামে রোজা রাখছেন স্থানীয়রা।

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জের সাদ্রা দরবার শরিফের পীরজাদা ড. বাকী বিল্লাহ মিশকাত চৌধুরী বলেন, আগাম রোজা ও দুই ঈদ পালনের প্রবর্তক মাওলানা ইসহাক (রহ.)। প্রথম চাঁদ দেখার ভিত্তিতে রোজা, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা উদযাপনের নিয়ম চালু করেন।

১৯২৮ সালে চাঁদপুরে আগাম রোজা রাখাসহ ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা পালনের নিয়ম চালু করেন সাদ্রা দরবার শরিফের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ইসহাক (রা.)। তার অনুসারীরা এ প্রথা টিকিয়ে রাখেন।