ঢাকা ০৬:৪০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

থেমে না থাকা সচিনের গল্প

বাংলা টাইমস ডেস্ক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৮:৫৩:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ৬৯ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

২৪ এপ্রিল। জীবনের ৫০টি বসন্ত পার করে ফেলছেন সচিন তেন্ডুলকার। ৫১ বছরে পা দিলেন তিনি। যদিও বয়স তার কাছে নিছক সংখ্যামাত্র।

এক সাক্ষাৎকারে সচিন তেন্ডুলকার বলেছিলেন, জীবনে কখনো রান আর বয়স গুনিনি। এখন সবচেয়ে বেশি মনে পড়ছে সেই শব্দগুলো।

সচিন তেন্ডুলকার ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন প্রায় এক দশক হয়ে গেছে। এখনো তাকে মাঠে দেখা যায়, আইপিএলের টিম মু্ম্বই ইন্ডিয়ান্সের মেন্টরের ভূমিকায়।

সচিনের খেলা দেখে ক্রিকেটকে পেশা হিসাবে বেছে নিয়েছেন অনেক তরুণ-তরুণী।

মাত্র ১১ বছর বয়সে প্রথম ব্যাট ধরেছিলেন সচিন তেন্ডুলকার । ১৯৮৯ সালে ১৬ বছর বয়সে প্রথম ভারতের জার্সি গায়ে জাতীয় দলে অভিষেক তার। অল্পবয়সেই সেই সচিনই একদিন বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্যাটার হয়ে উঠবেন।

এরপর ২৪ বছর ভারতের জার্সি গায়ে খেলেছেন সচিন। ২০১১ সালে ভারতকে বিশ্বকাপ জেতানোর দুই বছর পর ২০১৩ সালের ১৩ নভেম্বর অবসর নেন সচিন।

অনেক প্রশংসা, অনেক খ্যাতির পাশাপাশি সচিনকে অনেক সমালোচনারও মুখোমুখি হতে হয়েছে। অনেক দিন শূন্য রানে আউট হয়েছেন তিনি।

বিশেষ করে ২০০৩-এর বিশ্বকাপে হারের পর গোটা দলের পাশাপাশি সচিনকেও দেশবাসীর কটাক্ষের শিকার হতে হয়। মনখারাপ হলেও নিজের লক্ষ্যে স্থির ছিলেন সচিন। সফলও হয়েছেন।

জীবনে একটা সময় অবসর নিতেই হবে। কিন্তু সচিন অবসরের পরও থেমে থাকেননি। নিজেকে বিভিন্ন কাজে যুক্ত করেছেন। অবসরের পর তিনি মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের মেন্টর। এছাড়া তাকে বিভিন্ন বিজ্ঞাপনেও দেখা যায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

থেমে না থাকা সচিনের গল্প

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৮:৫৩:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪

২৪ এপ্রিল। জীবনের ৫০টি বসন্ত পার করে ফেলছেন সচিন তেন্ডুলকার। ৫১ বছরে পা দিলেন তিনি। যদিও বয়স তার কাছে নিছক সংখ্যামাত্র।

এক সাক্ষাৎকারে সচিন তেন্ডুলকার বলেছিলেন, জীবনে কখনো রান আর বয়স গুনিনি। এখন সবচেয়ে বেশি মনে পড়ছে সেই শব্দগুলো।

সচিন তেন্ডুলকার ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন প্রায় এক দশক হয়ে গেছে। এখনো তাকে মাঠে দেখা যায়, আইপিএলের টিম মু্ম্বই ইন্ডিয়ান্সের মেন্টরের ভূমিকায়।

সচিনের খেলা দেখে ক্রিকেটকে পেশা হিসাবে বেছে নিয়েছেন অনেক তরুণ-তরুণী।

মাত্র ১১ বছর বয়সে প্রথম ব্যাট ধরেছিলেন সচিন তেন্ডুলকার । ১৯৮৯ সালে ১৬ বছর বয়সে প্রথম ভারতের জার্সি গায়ে জাতীয় দলে অভিষেক তার। অল্পবয়সেই সেই সচিনই একদিন বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্যাটার হয়ে উঠবেন।

এরপর ২৪ বছর ভারতের জার্সি গায়ে খেলেছেন সচিন। ২০১১ সালে ভারতকে বিশ্বকাপ জেতানোর দুই বছর পর ২০১৩ সালের ১৩ নভেম্বর অবসর নেন সচিন।

অনেক প্রশংসা, অনেক খ্যাতির পাশাপাশি সচিনকে অনেক সমালোচনারও মুখোমুখি হতে হয়েছে। অনেক দিন শূন্য রানে আউট হয়েছেন তিনি।

বিশেষ করে ২০০৩-এর বিশ্বকাপে হারের পর গোটা দলের পাশাপাশি সচিনকেও দেশবাসীর কটাক্ষের শিকার হতে হয়। মনখারাপ হলেও নিজের লক্ষ্যে স্থির ছিলেন সচিন। সফলও হয়েছেন।

জীবনে একটা সময় অবসর নিতেই হবে। কিন্তু সচিন অবসরের পরও থেমে থাকেননি। নিজেকে বিভিন্ন কাজে যুক্ত করেছেন। অবসরের পর তিনি মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের মেন্টর। এছাড়া তাকে বিভিন্ন বিজ্ঞাপনেও দেখা যায়।