ঢাকা ০৫:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ১৫ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গরু চোরাচালান নিয়ে প্রতিপক্ষের গুলিতে বাপ-ছেলে নিহত

কক্সবাজার প্রতিনিধি
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৬:৪১:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ এপ্রিল ২০২৪ ৫৮ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মিয়ানমার থেকে পাচার হয়ে আসা গরুর চালানকে কেন্দ্র করে কক্সবাজারের রামুতে প্রতিপক্ষের গুলিতে বাপ-ছেলে নিহত হয়েছে। দুই ডাকাত গ্রুপের বিরোধের জেরে তারা নিহত হয়। নিহতরা হলো- জাফর আলম এবং মো. সেলিম।

রোববার (২২ এপ্রিল) রাত ১টার দিকে রামু উপজেলার উত্তর থোয়াইংগাকাটা মৌলভীরঘোনা এলাকার নজরুল ইসলামের চায়ের দোকানের সামনে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।

রামু থানার ওসি আবু তাহের দেওয়ান জানান, স্থানীয়দের ভাষ্যমতে ওই এলাকায় আবছার ডাকাত এবং শাহীন ডাকাতের দুটি গ্রুপ রয়েছে। আধিপত্য বিস্তার এবং গরু চোরাচালানকে কেন্দ্র করে গ্রুপ দু’টির মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। রোববার রাতে শাহীন ডাকাত গ্রুপের ১৪ থেকে ১৫ জন চোরাচালানের গরু পার করার জন্য ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। ওখানে আবছার ডাকাত গ্রুপের ২০ থেকে ২২ জন দেশীয় অস্ত্র ও বন্দুক গিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়। এতে শাহীন গ্রুপের মো. সেলিম গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাদের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

ওসি আবু তাহের দেওয়ান আরও জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

গরু চোরাচালান নিয়ে প্রতিপক্ষের গুলিতে বাপ-ছেলে নিহত

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৬:৪১:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ এপ্রিল ২০২৪

মিয়ানমার থেকে পাচার হয়ে আসা গরুর চালানকে কেন্দ্র করে কক্সবাজারের রামুতে প্রতিপক্ষের গুলিতে বাপ-ছেলে নিহত হয়েছে। দুই ডাকাত গ্রুপের বিরোধের জেরে তারা নিহত হয়। নিহতরা হলো- জাফর আলম এবং মো. সেলিম।

রোববার (২২ এপ্রিল) রাত ১টার দিকে রামু উপজেলার উত্তর থোয়াইংগাকাটা মৌলভীরঘোনা এলাকার নজরুল ইসলামের চায়ের দোকানের সামনে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।

রামু থানার ওসি আবু তাহের দেওয়ান জানান, স্থানীয়দের ভাষ্যমতে ওই এলাকায় আবছার ডাকাত এবং শাহীন ডাকাতের দুটি গ্রুপ রয়েছে। আধিপত্য বিস্তার এবং গরু চোরাচালানকে কেন্দ্র করে গ্রুপ দু’টির মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। রোববার রাতে শাহীন ডাকাত গ্রুপের ১৪ থেকে ১৫ জন চোরাচালানের গরু পার করার জন্য ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। ওখানে আবছার ডাকাত গ্রুপের ২০ থেকে ২২ জন দেশীয় অস্ত্র ও বন্দুক গিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়। এতে শাহীন গ্রুপের মো. সেলিম গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাদের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

ওসি আবু তাহের দেওয়ান আরও জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।