ঢাকা ০৫:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ১৫ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কোটা ইস্যু: পুলিশের গুলিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী নিহত

রংপুর প্রতিনিধি
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৪:৪২:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪ ১৩৯ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে গুলিতে কোটা আন্দোলনকারী সমন্বয়ক আবু সাঈদ নামে এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। তিনি ও ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন।

মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুরে কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় গেটে জড়ো হয়। এসময় তাদের ওপর রাবার বুলেট ও গুলি চালায় পুলিশ। এতে ওই শিক্ষার্থী নিহত হয়।

রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার উত্তম কুমার পাল এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, রংপুর খামার মোড় থেকে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১নং ফটকের সামনে আসে। শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে প্রবেশের চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ বাধে। পুলিশ প্রায় ২০০ রাউন্ড গুলি ও রাবার বুলেট ছোড়ে। শিক্ষার্থীরাও পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়ে। এ সময় শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়।

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাথে মহানগর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা যুক্ত হয়ে আন্দোলনকারীদের ধাওয়া করতে থাকে। আন্দোলনকারীরাও পুলিশ এবং ছাত্রলীগকে ধাওয়া করতে থাকে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

কোটা ইস্যু: পুলিশের গুলিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী নিহত

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৪:৪২:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪

রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে গুলিতে কোটা আন্দোলনকারী সমন্বয়ক আবু সাঈদ নামে এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। তিনি ও ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন।

মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুরে কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় গেটে জড়ো হয়। এসময় তাদের ওপর রাবার বুলেট ও গুলি চালায় পুলিশ। এতে ওই শিক্ষার্থী নিহত হয়।

রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার উত্তম কুমার পাল এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, রংপুর খামার মোড় থেকে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১নং ফটকের সামনে আসে। শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে প্রবেশের চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ বাধে। পুলিশ প্রায় ২০০ রাউন্ড গুলি ও রাবার বুলেট ছোড়ে। শিক্ষার্থীরাও পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়ে। এ সময় শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়।

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাথে মহানগর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা যুক্ত হয়ে আন্দোলনকারীদের ধাওয়া করতে থাকে। আন্দোলনকারীরাও পুলিশ এবং ছাত্রলীগকে ধাওয়া করতে থাকে।