ঢাকা ০৬:৫৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আবাসন ব্যবসার নামে প্রতারণা: প্রতারক মোস্তাফিজ গ্রেপ্তার

সোহরাব হোসেনে সৌরভ, রাজশাহী
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৬:১৫:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ ২০২৪ ৬৬ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আবাসন ব্যবসার নামে প্রতারণার অভিযোগের মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন রাজশাহীর গ্রীণ প্লাজা রিয়েল এ্যাস্টেটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) ভোরে রাজশাহী মহানগর বোয়ালিয়া থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। বোয়ালিয়া থানার ওসি হুমায়ুন কবির এর সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, গ্রেপ্তার মোস্তাফিজের বিরুদ্ধে এরকাধিক প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে।

এর আগে সোমবার (২৫ মার্চ) রাতে মোস্তাফিজের বিরুদ্ধে ১২ লাখ টাকা প্রতারণার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়। মামলার বাদী গোদাগাড়ী উপজেলার এজাজুল হক নামে এক ব্যক্তি।

মামলায় বাদী উল্লেখ করেন, ফ্ল্যাট বিক্রি করে এজাজুল হকের কাছ থেকে ১২ লাখ টাকা নেন মোস্তাফিজ। কিন্তু তিনি ফ্লাটটি না দিয়ে উল্টো ভয়ভীতি দেখিয়ে কাগজপত্র নিয়ে নেন।

পুলিশ জানায়, মোস্তাফিজের বিরুদ্ধে ফ্ল্যাট বিক্রির নামে প্রতারণার অভিযোগে আরও একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে বোয়ালিয়া থানায়। ওই অভিযোগটি দায়ের করেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক নারী।

উল্লেখ্য, রাজশাহীর একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অফিস সহকারী ছিলেন মোস্তাফিজ। পড়াশোনার খরচ যোগাতে প্রয়াত এক ব্যাংক কর্মকর্তার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তাদের কাছ থেকেও প্রতারণা করে প্রায় কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় মোস্তাফিজ। এছাড়া ৩ কাঠার একটি জমি আবাসন ব্যবসার নাম করে নিয়ে নেয়। সেই থেকেই মোস্তাফিজের উত্থান। একের পর এক প্রতারণা করে কয়েক বছরের মাথায় ২০ কোটি টাকার মালিক হয়ে যান।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

আবাসন ব্যবসার নামে প্রতারণা: প্রতারক মোস্তাফিজ গ্রেপ্তার

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৬:১৫:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ ২০২৪

আবাসন ব্যবসার নামে প্রতারণার অভিযোগের মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন রাজশাহীর গ্রীণ প্লাজা রিয়েল এ্যাস্টেটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) ভোরে রাজশাহী মহানগর বোয়ালিয়া থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। বোয়ালিয়া থানার ওসি হুমায়ুন কবির এর সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, গ্রেপ্তার মোস্তাফিজের বিরুদ্ধে এরকাধিক প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে।

এর আগে সোমবার (২৫ মার্চ) রাতে মোস্তাফিজের বিরুদ্ধে ১২ লাখ টাকা প্রতারণার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়। মামলার বাদী গোদাগাড়ী উপজেলার এজাজুল হক নামে এক ব্যক্তি।

মামলায় বাদী উল্লেখ করেন, ফ্ল্যাট বিক্রি করে এজাজুল হকের কাছ থেকে ১২ লাখ টাকা নেন মোস্তাফিজ। কিন্তু তিনি ফ্লাটটি না দিয়ে উল্টো ভয়ভীতি দেখিয়ে কাগজপত্র নিয়ে নেন।

পুলিশ জানায়, মোস্তাফিজের বিরুদ্ধে ফ্ল্যাট বিক্রির নামে প্রতারণার অভিযোগে আরও একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে বোয়ালিয়া থানায়। ওই অভিযোগটি দায়ের করেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক নারী।

উল্লেখ্য, রাজশাহীর একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অফিস সহকারী ছিলেন মোস্তাফিজ। পড়াশোনার খরচ যোগাতে প্রয়াত এক ব্যাংক কর্মকর্তার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তাদের কাছ থেকেও প্রতারণা করে প্রায় কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় মোস্তাফিজ। এছাড়া ৩ কাঠার একটি জমি আবাসন ব্যবসার নাম করে নিয়ে নেয়। সেই থেকেই মোস্তাফিজের উত্থান। একের পর এক প্রতারণা করে কয়েক বছরের মাথায় ২০ কোটি টাকার মালিক হয়ে যান।