ঢাকা ০৫:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ১৫ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আগুনে পুড়ে যাওয়া ১৯ পরিবার পেলো ঘরের টিন

মোঃ বিপ্লব, রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও)
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৯:১৬:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪ ৭৮ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় উপজেলা পরিষদ চত্বরে রাতোর ইউনিয়নের বাবুরিয়া গ্রামের ১৯ টি পরিবার পেল ঘরের ঢেউটিন।

জানা গেছে, গত ১২ মার্চ সন্ধ্যায় ১৯ টি পরিবারের ঘরবাড়ি আগুনে পুড়ে যায় । এতে তাদের প্রায় কয়েক লক্ষ্য টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ভাবে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে শুকনো খাবার ও নগদ অর্থ প্রদান করা হয়।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ক্ষতিগ্রস্তদের উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সরকারের ত্রাণ তহবিল বরাদ্দকৃত ১৯ টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ১ বান করে ঢেউটিন প্রদান করা হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়ার আজম মুন্না, ইউএনও রকিবুল হাসান, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সামিয়েল মার্ডি, সহকারী কর্মকর্তা শাহনেওয়াজ আলী, উপকারভোগী প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সাংবাদিকরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

আগুনে পুড়ে যাওয়া ১৯ পরিবার পেলো ঘরের টিন

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৯:১৬:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪

ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় উপজেলা পরিষদ চত্বরে রাতোর ইউনিয়নের বাবুরিয়া গ্রামের ১৯ টি পরিবার পেল ঘরের ঢেউটিন।

জানা গেছে, গত ১২ মার্চ সন্ধ্যায় ১৯ টি পরিবারের ঘরবাড়ি আগুনে পুড়ে যায় । এতে তাদের প্রায় কয়েক লক্ষ্য টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ভাবে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে শুকনো খাবার ও নগদ অর্থ প্রদান করা হয়।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ক্ষতিগ্রস্তদের উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সরকারের ত্রাণ তহবিল বরাদ্দকৃত ১৯ টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ১ বান করে ঢেউটিন প্রদান করা হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়ার আজম মুন্না, ইউএনও রকিবুল হাসান, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সামিয়েল মার্ডি, সহকারী কর্মকর্তা শাহনেওয়াজ আলী, উপকারভোগী প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সাংবাদিকরা।