ঢাকা ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ধর্ষণকারী শিক্ষককে দেখতে চায় না চাঁদমুহা সরলপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

বাংলা টাইমস ডেস্ক
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৬:১৬:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ৭২ বার পড়া হয়েছে

Oplus_0

বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বগুড়া সদরের চাঁদমুহা সরলপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের লাইব্রেরিয়ান শিক্ষক ফারুক হোসেনের পদত্যাগ ও ইএফটি-তে নাম না দেওয়ার দাবীতে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা প্রধান শিক্ষককে অবরুদ্ধ করে রাস্তায় বিক্ষোভ মিছিল বের করে রাস্তা অবরোধ করে ।

সংবাদ পেয়ে সেনাবাহিনীর ওয়ারেন্ট অফিসার মোস্তাফিজের নেতৃত্বে সংগীয় ফোর্সসহ ঘটনাস্থলে পৌছে শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে পরিস্থিতি শান্ত করে এবং তাদের দাবী সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পৌছিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।

এব্যাপারে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফিরোজা পারভীনের সাথে কথা বললে তিনি জানান বিষয়টি আমি জেনেছি তা ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রধান শিক্ষক নুরুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি জানান লাইব্রেরিয়ান ফারুক গত ২০১৮ ইংসালে বিদ্যালয়ে জনৈক একজন ছাত্রীর সাথে অনৈতিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে কমিটির নেতৃবৃন্দ তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেন।

শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে একটা নির্দেশনা আসে শিক্ষকদেরকে ই এফ টি তে নাম পাঠাতে হবে, সেখানে ফারুকের নাম পাঠানোর চেষ্টা করলে বিষয়টি শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা জানতে পেয়ে আমাকে অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন।শিক্ষার্থীরা জানান আমাদের স্কুলে কোন ধর্ষণকারী শিক্ষককে দেখতে চায় না। তাকে অবিল্বে পদত্যাগ করে স্কুল ছেড়ে যেতে হবে।

এব্যাপারে অভিযুক্ত লাইব্রেরিয়ান ফারুকের সাথে কথা বললে তিনি জানান এ বিষয়ে আমার কোন বক্তব্য নাই।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ধর্ষণকারী শিক্ষককে দেখতে চায় না চাঁদমুহা সরলপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৬:১৬:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৪

বগুড়া সদরের চাঁদমুহা সরলপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের লাইব্রেরিয়ান শিক্ষক ফারুক হোসেনের পদত্যাগ ও ইএফটি-তে নাম না দেওয়ার দাবীতে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা প্রধান শিক্ষককে অবরুদ্ধ করে রাস্তায় বিক্ষোভ মিছিল বের করে রাস্তা অবরোধ করে ।

সংবাদ পেয়ে সেনাবাহিনীর ওয়ারেন্ট অফিসার মোস্তাফিজের নেতৃত্বে সংগীয় ফোর্সসহ ঘটনাস্থলে পৌছে শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে পরিস্থিতি শান্ত করে এবং তাদের দাবী সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পৌছিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।

এব্যাপারে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফিরোজা পারভীনের সাথে কথা বললে তিনি জানান বিষয়টি আমি জেনেছি তা ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রধান শিক্ষক নুরুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি জানান লাইব্রেরিয়ান ফারুক গত ২০১৮ ইংসালে বিদ্যালয়ে জনৈক একজন ছাত্রীর সাথে অনৈতিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে কমিটির নেতৃবৃন্দ তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেন।

শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে একটা নির্দেশনা আসে শিক্ষকদেরকে ই এফ টি তে নাম পাঠাতে হবে, সেখানে ফারুকের নাম পাঠানোর চেষ্টা করলে বিষয়টি শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা জানতে পেয়ে আমাকে অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন।শিক্ষার্থীরা জানান আমাদের স্কুলে কোন ধর্ষণকারী শিক্ষককে দেখতে চায় না। তাকে অবিল্বে পদত্যাগ করে স্কুল ছেড়ে যেতে হবে।

এব্যাপারে অভিযুক্ত লাইব্রেরিয়ান ফারুকের সাথে কথা বললে তিনি জানান এ বিষয়ে আমার কোন বক্তব্য নাই।