ঢাকা ০৪:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যত্রতত্র পশু জবাইস্থান পরিদর্শন করলেন ইউএলও

সরকার লুৎফর রহমান,গাইবান্ধা
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৭:১৪:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪ ১৪ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পলাশবাড়ী উপজেলায় যত্রতত্র পশু জবাই, পরিবেশ রক্ষায় এবং আমিষের গুনগত মান রক্ষাকল্পে পৌরসভার ৪ টি মাংস বিক্রির স্থান পরিদর্শন করেছেন উপজেলা প্রাণী সম্পদ অফিসার ডা.মোঃ হারুন অর রশীদ।

সোমবার (২১ অক্টোবর) সকালে কশাইখানা পরিদর্শনকালীন এ প্রতিবেদককে ইউএলও হারুন অর রশীদ জানান, পৌর এলাকার ৪টি কশাইখানা পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছিলো তা কতটুকু পালন করছে কশাইগণ আজ তা দেখা হলো। তাতে অনেকটা অগ্রগতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

এরপর দুপুরে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আল ইয়াসা রহমান তাপাদার, উপসহকারী প্রকৌশলী পৌরসভা মেহরাব হোসেন জনি, প্রাণি সম্পদ অফিসার হারুন অর রশীদ পলাশবাড়ী পৌরএলাকায় নির্ধারিত পৌর কশাইখানা স্থাপনের জন্য বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেন।

ইউএনও জানান, আমরা প্রাথমিক অবস্থায় আছি পশুর স্বাস্থ্য পরিক্ষা এবং যত্রতত্র পশু জবাইকে জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, পলাশবাড়ীতে নির্দিষ্ট জবাইখানা না থাকায় দীর্ঘ বছর ধরে পশু জবাই হচ্ছে যত্রতত্র। পশু জবাইয়ের পূর্বে পশু রোগমুক্ত কিনা তা পরীক্ষা করে জবাইয়ের নিয়ম থাকলেও তা মানা হচ্ছে না উপজেলার ৮ টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার হাট বাজারগুলোতে। অভিযোগ আসছে,উপজেলাজুরে অধিকাংশ রোগাক্রান্ত, দুর্বল গরু, ছাগল জবাই করে বিভিন্ন হাট বাজারে মাংস বিক্রি করা হচ্ছে। এসব পশু জবাইয়ের পূর্বে ডাক্তারি পরীক্ষা না করিয়ে বিক্রি হচ্ছে মাংস। এমতবস্থায় দেহের প্রোটিনের অভাব পূরণ করতে মাংসের কোন বিকল্ল নাই তাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরদারিতে একটি জবাবদিহিমূলক ব্যবস্থা দ্বার করতে পারলে ভোক্তাগণ নিশ্চিন্তে মাংস কিনতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

যত্রতত্র পশু জবাইস্থান পরিদর্শন করলেন ইউএলও

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৭:১৪:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪

পলাশবাড়ী উপজেলায় যত্রতত্র পশু জবাই, পরিবেশ রক্ষায় এবং আমিষের গুনগত মান রক্ষাকল্পে পৌরসভার ৪ টি মাংস বিক্রির স্থান পরিদর্শন করেছেন উপজেলা প্রাণী সম্পদ অফিসার ডা.মোঃ হারুন অর রশীদ।

সোমবার (২১ অক্টোবর) সকালে কশাইখানা পরিদর্শনকালীন এ প্রতিবেদককে ইউএলও হারুন অর রশীদ জানান, পৌর এলাকার ৪টি কশাইখানা পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছিলো তা কতটুকু পালন করছে কশাইগণ আজ তা দেখা হলো। তাতে অনেকটা অগ্রগতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

এরপর দুপুরে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আল ইয়াসা রহমান তাপাদার, উপসহকারী প্রকৌশলী পৌরসভা মেহরাব হোসেন জনি, প্রাণি সম্পদ অফিসার হারুন অর রশীদ পলাশবাড়ী পৌরএলাকায় নির্ধারিত পৌর কশাইখানা স্থাপনের জন্য বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেন।

ইউএনও জানান, আমরা প্রাথমিক অবস্থায় আছি পশুর স্বাস্থ্য পরিক্ষা এবং যত্রতত্র পশু জবাইকে জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, পলাশবাড়ীতে নির্দিষ্ট জবাইখানা না থাকায় দীর্ঘ বছর ধরে পশু জবাই হচ্ছে যত্রতত্র। পশু জবাইয়ের পূর্বে পশু রোগমুক্ত কিনা তা পরীক্ষা করে জবাইয়ের নিয়ম থাকলেও তা মানা হচ্ছে না উপজেলার ৮ টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার হাট বাজারগুলোতে। অভিযোগ আসছে,উপজেলাজুরে অধিকাংশ রোগাক্রান্ত, দুর্বল গরু, ছাগল জবাই করে বিভিন্ন হাট বাজারে মাংস বিক্রি করা হচ্ছে। এসব পশু জবাইয়ের পূর্বে ডাক্তারি পরীক্ষা না করিয়ে বিক্রি হচ্ছে মাংস। এমতবস্থায় দেহের প্রোটিনের অভাব পূরণ করতে মাংসের কোন বিকল্ল নাই তাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরদারিতে একটি জবাবদিহিমূলক ব্যবস্থা দ্বার করতে পারলে ভোক্তাগণ নিশ্চিন্তে মাংস কিনতে পারে।