ঢাকা ০৪:৪৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হত্যা মামলায় ৬ আসামির যাবজ্জীবন

সুজন কুমার মন্ডল, জয়পুরহাট
  • সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৭:০৬:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪ ৬০ বার পড়া হয়েছে
বাংলা টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

জয়পুরহাটে ডাকাতির পর হত্যার মামলায় ৬ আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সাথে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা অনাদায়ে তিন বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়।

মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ ১ম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এই রায় প্রদান করেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা আসামিরা হলো- ছামসুল হুদা, মিজান, বাবু, জাহিদুল, মুক্তিয়ার ও সবুর। এরমধ্যে জাহিদুল পলাতক। এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলা থেকে ১৪ জনকে খালাস দিয়েছে আদালত।

মামলার বিবরণে প্রকাশ, ২০০৮ সালের ২৯ আগস্ট রাতে জয়পুরহাট সদর উপজেলার পাকারমাথা ভিটি এলাকার প্রতুল চন্দ্রের বাড়িতে ডাকাতি করতে যায়। এসময় প্রতুল বাধা দিলে তাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিলে সে মাথায় আঘাত পায়। এরপর ডাকাতরা সেই বাড়ি থেকে টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যায়। পরে প্রতুল ও তার ছেলেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রতুলকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় নিহতের ভাতিজা উৎপল কুমার বাদি হয়ে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত আজ এ রায় দেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

হত্যা মামলায় ৬ আসামির যাবজ্জীবন

সংবাদ প্রকাশের সময় : ০৭:০৬:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪

জয়পুরহাটে ডাকাতির পর হত্যার মামলায় ৬ আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সাথে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা অনাদায়ে তিন বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়।

মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ ১ম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এই রায় প্রদান করেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা আসামিরা হলো- ছামসুল হুদা, মিজান, বাবু, জাহিদুল, মুক্তিয়ার ও সবুর। এরমধ্যে জাহিদুল পলাতক। এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলা থেকে ১৪ জনকে খালাস দিয়েছে আদালত।

মামলার বিবরণে প্রকাশ, ২০০৮ সালের ২৯ আগস্ট রাতে জয়পুরহাট সদর উপজেলার পাকারমাথা ভিটি এলাকার প্রতুল চন্দ্রের বাড়িতে ডাকাতি করতে যায়। এসময় প্রতুল বাধা দিলে তাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিলে সে মাথায় আঘাত পায়। এরপর ডাকাতরা সেই বাড়ি থেকে টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যায়। পরে প্রতুল ও তার ছেলেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রতুলকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় নিহতের ভাতিজা উৎপল কুমার বাদি হয়ে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত আজ এ রায় দেন।